পাতা:কিন্নর দল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮৮

krye विद्भिः । এরপর অনেক মাদুলী ধারণ করে, অনেক গ্ৰহ উপগ্রহকে ঘুষ দিয়ে, অনেক নির্দিষ্ট গাছে চিল ঝুলিয়ে কমলা আবার অন্তঃসত্ত্বা হলোআবার সে ক্ষুধিত মাতৃ-হৃদয় দিয়ে অনুভব করলে তার গর্ভস্থ ক্রণের সূক্ষ্ম সত্তা । আমি ভগবানের কাছে প্রার্থনা করলুম, “প্ৰভু ওকে আর বঞ্চিত করো না, তিনি হয়তো আমার প্রার্থনায় সাড়া দিলেন। কমলার মেয়ে হোল। আবার সে তার পুরানো হাসি ফিরিয়ে পেল। মেয়েকে भांश्व कद्ध८ऊ नi१iल दछ ७धझicन । কিন্তু এ খুকীও বাঁচলে না। তার এই পৃথিবীর আবহাওয়া সাইল না । এ কথা আমি আগেই বলেছি, সেই সঙ্গে আরও বলেছি যে কমলা তার শোক ভুলে আবার আমাদের শানির পানে ফিরে তাকাল, আবার তার বুকে আঘাত লাগলো, সে দু'হাত বিস্তার করে শানির দিকে ছুটে এল, আমার স্ত্রী ভাবতে লাগলো। এর হাত থেকে রেহাই পাবার কথা । অগত্যা আমাকে বাড়ী বদল করবার জন্যে অনুনয় বিনয় করতে লাগলো খুবই। যেহেতু আমি ওসব অযৌক্তিক কিছু বিশ্বাস করি না-সেই জন্য আমি তার উপেক্ষা করেছিলুম। যাই হোক কমলা একদিন জিজ্ঞেস করলে, “শানি কই ভাই ?” আমার স্ত্রী আজকাল বড় একটা শানিকে কমলার সামনে বার করে না । শানি। তখন আরামে নিদ্রা যাচ্ছে। আমার স্ত্রী বল্লে, “শানির অসুখ করেছে।” আমি পাশেই চেয়ারে বসেছিলাম। স্ত্রীর এই মিথ্যা কথা শুনে চমকে গেলুম। কমলা ভয়াৰ্ত্ত স্বরে বল্লে, “কি অসুখ ভাই ?” “এই সামান্য জ্বর।” “ডাক্তার দেখাচ্ছে “না । দেখাবো ।”