পাতা:কৃষিতত্ত্ব - নীলকমল লাহিড়ী.pdf/১৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Σ Φ8 কৃষিতত্ত্ব । তৎপরে কোষ্ট্য যে প্ৰণালীতে জাগ দেয়, সেই প্ৰণালীতে ইহাও সাজাইয়া জাগ দিবে। ইহা চারি অথবা পঁাচ দিনের মধ্যেই ধৌত করিয়া লইবার উপযুক্ত হয়। জাগ যে দিন উত্তম রূপ আসিবে, সেই দিনেই ধৌত করিতে হুইবে নতুবা পচিয়া যাইবে । যেরূপে কোষ্টা পৃথক করিয়া লইতে হয়, ইহাও ঠিক সেই রূপে পৃথক করিয়া লইয়া ধৌত করিবে। তদনন্তর বাটীতে আনিয়া তক্তার উপর রাজকদিগের কাপড় আছড়াইবার ন্যায় আছাড়িবে । কিন্তু জল দিবে না । তৎপরে শুষ্ক করিয়া বাশের আড়ার উপর রাখিবে । ইহা জাল প্ৰস্তুত করিবার কাৰ্য্যেই অধিক ব্যবহার হয় । এক বিঘাতে অনু্যান অ্যাটমণ উৎপন্ন হয় । কোষ্টা অপেক্ষা ইহা মূল্যবান দ্রব্য । "mm" কঙ্করা সরস অথচ দোয়াস মৃত্তিক ইহার নিমিত্ত প্রশস্ত। ক্ষেত্রে সারা দেওয়া কৰ্ত্তব্য। যে ক্ষেত্রে জল বদ্ধ হয়, সে ক্ষেত্রে ইহা উৎপন্ন হয় না । রঙ্গপুর প্রভৃতি জেলাতে ইহার অত্যন্ন আবাদ হয়। ইহাব সুত্ৰ প্ৰায় রেস, মের সূত্রের ন্যায় শক্ত ও সুক্ষ্ম । আশ্বিনের শেষাৰ্দ্ধ ও কাৰ্ত্তিকের প্রথমাদ্ধে অথবা বৈশাখ মাসে ইহার भूल রোপণ করিতে হয় । উচ্চ ক্ষেত্র কোদালি অথবা লাঙ্গল দ্বারা বিদারণ করিয়া মুক্তিকা ধূলিবৎ চূর্ণ ও সমতল করিবে। ঘাস আদি বাছিয়া ফেলা অতি আবশ্যক। দেড় অথবা দুই ফুট ব্যবধানে এক একটা মূল প্রোথিত করিয়া মধ্যে মধ্যে ঘাস ও জঙ্গল निgाईब्रों हिब । মূল একবার এক স্থানে রোপণ করিলে বহুকাল সেই স্থানে সেই মূল হইতে গাছ হয়। বৎসরের মধ্যে দুইবার গাছ কৰ্ত্তন করা যায়। একবার কাৰ্ত্তিক ম’সে ও একবার শ্রাবণ ভাদ্র মাসে । গাচ কৰ্ত্তন করিয়া লইয়া মূলের উপৰ h