পাতা:কৃষিতত্ত্ব - নীলকমল লাহিড়ী.pdf/৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

WR কৃষিতত্ত্ব । দিনাজপুর ও কুচবিহারে কিঞ্চিৎ কিঞ্চিৎ আবাদ হয়, অন্যত্র ইহার আবাদ হইতে দেখা যায় না । শ্রাবণ মাসের শেষ বপনের সময় ৷ এক বিঘাতে চারি সেরা বীজ বপন করিতে হয় । ক্ষেত্ৰ চারিবার চাষ করিবে, শেষ চাষের সময় বীজ বপন করিয়া মই দিবে। নিড়ােনাদির বিশেষ প্ৰয়োজন হয় না । অগ্রহায়ণ মাস পাক হইবার সময়। পাক হইলে অন্যান্য শস্যের মত কৰ্ত্তন ও মর্দন করিয়া লইতে হয়। এক বিঘাতে তিন মণের অধিক উৎপন্ন হয় না । ইহাের গুণ-কফি-বাতি-গুল্ম-শুক্ৰ-অশ্মরী-মোদঃ-শ্বাস কাস-প্ৰমেহ নাশিত্ব, বৃংহণত্ব, অর্থাৎ পুষ্টিকরত্ব, উষ্ণত্ব, কটুত্ব, গ্রাহিত্ব। কষায়ত্ব, রূক্ষত্ব, রক্তপিত্তকারিত্ব, বলন।াশিত্ব । কৃষ্ণতিল । छ्शन डिळ । শ্রাবণ মাস হইতে আশ্বিন মাস পৰ্যন্ত যে ভূমিতে জল না থাকে, সেই ভূমিতেই ইহা উৎপন্ন হয়, দোয়াস মৃত্তিকাতে ভাল হয়। ক্ষেত্রে সার দেওয়া অবশ্যক । রঙ্গপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, ময়মনসিংহ জেলার পূর্ব উত্তর ভাগ ও শ্ৰীহট্ট জেলাতে অধিক আবাদ হয় । শ্রাবণ ও ভাদ্র মাস বীজ বপনের উপযুক্ত সময় । আশ্বিন মাসেও বপন করা যাইতে পারে । এক বিঘাতে তিন সেরের অধিক বীজ বপন করিতে झूश मा । ক্ষেত্ৰ চারি পাঁচ বার চাষ করিয়া বপন করিতে হয় । শেষ চাষের সময় বীজ বপন করিয়া মই দিবে । চারা ছয় ইঞ্চির অধিক উচ্চ না হইতে একবার নিড়ান আবশ্যক। ঘন হইলে নিড়ানের সময় পাতলা করিয়া দিতে হয়। এক এক ফুট ব্যবধানে এক একটা চারা থাকিলে ভাল হয়। বপনের অগ্রপশ্চাৎ অনুসারে অগ্রহায়ণ হইতে মাঘ মাস পৰ্য্যন্ত পক