পাতা:কৃষিদর্পণ - প্রথম ভাগ.pdf/২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

}y উপক্ৰমণিকা । উহাদিগকে কখন বৃদ্ধিশীল, কখন ফলবান, এবং কখন ব{ এই দুই কার্যের বিরতি করিতেছে। সুর্যের উত্তাপে,বারি সকল ধূমাকারে গগনমণ্ডলে বিস্তীর্ণ হইয়া মেঘরূপ ধারণ পূর্বক স্থানে ২ ব্যাপৃত হুইয়া বারিবর্ষণ করত সৰ্ব্ব প্রকার উদ্ভিজ্জের উপরি পতিত হইতেছে। রক্ষমুলে যে সকল বীজ পতিত হয়, তাহ সমুদয় অঙ্কুরিত হুইয়া চারা উৎপন্ন হইবার কিছুই সম্ভাবন নাই, কিন্তু উহা নদীর স্রোত বা বায়ু, সহকারে অথবা জন্তুদ্বারা স্থানে ২ চালিত হইয়া পড়িলে বারিদ-বারি সংযোগে অঙ্কুরিত হইয়৷ সেই জাতি রক্ষ বহুসংখ্যক উৎপন্ন হইতেছে। যদি অপর কোন সাহায্য ব্যতীত স্বভাব কর্তৃক এরূপ প্রকারে কৃষিকাৰ্য্য নিৰ্ব্বাহ হয় তবে মনুষ্যদিগের এবিষয়ে হস্তণপণ করিবার প্রয়োজন কি ? স্থিরতররূপে বিবেচনা করিলে ইহাই প্রতীত হইবেক যে স্বাভাবিক নিয়মে যেরূপ ফল ফুল উৎপন্ন হইয়া থাকে তাহা মহুষ্যজাতির অভিপ্রায়াহুষায়িক কখন নহে। তৎপ্রযুক্ত তাহার কৃষিকায্যের নানাবিধ কৌশল সৃষ্টি করিয়া স্বাভাবিক অপেক্ষা উত্তমরূপ ফল ফুল উৎপত্তি করণের উপায় করিয়াছেন, যথা, গোলাৰফুলে স্বাভাবিক পঞ্চদল হইয়। থাকে, এবং অবশিষ্ট কেশরে পরিপূর্ণ কিন্তু মনুষ্যের চেষ্ট দ্বারা ঐ কেশর সকলের পরিবর্তে বহুসংখ্যক দলের উৎপত্তি হইতেছে তাহাতে ঐ ফুল শেক্সম্বিত হইযু সেীগন্ধে আমোদিত করিতেছে । বীজ হইতে যে সকল চার উৎপন্ন হইয়া থাকে তুtহার ফলের গুণ তাদৃশ হয় না, তৎপ্রযুক্ত যোড় কলমে, গুট