পাতা:কৃষিদর্পণ - প্রথম ভাগ.pdf/৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Εν કૃત્તિજ হুইবেক, যেমন স্তুপাকার উলীর মুলোপরি জল সেচন করিলে ভদাত্র গুণ সহকারে গন্ধবহে শীতল হয়। যদি বায়র রস স্থান করা আবশ্যক হয় তবে ঐ গৃহ মধ্যে দুই নল । বসাইয়া এক নলের ভিতর দিয়া উত্তপ্ত জল চালনা করিবেক, এবং অন্য নল দিয়া তাহ পুনশ্চ যে স্থানে জল উত্তপ্ত হইতে ছিল তথায় আসিয়া উত্তীর্ণ হুইবেক, এরূপ ক্রমশঃ করিলে ঐ বায়ুর রস নল দ্বারা শুষ্ক হইয়া যাইবেক কিন্তু গ্রীষ্ম প্রধান দেশে কখন হইতে পারে না এই জন্য আমরা ব্যবস্থা প্রকাশ করিতেছি, যে চারা রক্ষিত গৃহের বিষয় আমরা পূৰ্ব্বে লিখিয়াছি তাছার ভিতরে কিম্ব অন্য কোন ছায়াবুক্ত স্থানে ঐ চারা গামলায় বসাইয়া রাখতে পারে। কখন ২ প্রাতে রৌদ্রে বাকির করিয়া দিবে এরূপ ক্ৰমশঃ করিলে পর সহ হইয় গেলে চারণকে উপযুক্ত স্থান বিবেচনা করিয়া তথায় পুতিয়া দিবে। বায়ুর উত্ত:পের বিষয় বিবেচনা করিতে হইলে পৃথিবীন্থ সমস্ত বস্তুর উত্তাপের পরিমাণ অগ্রে নিরূপণ করা অতি আবশ্যক কারণ এই সকল বস্তুর উত্তাপে বায়ু উত্তাপিত হইয় থাকে, গ্রীষ্মকালের দুই প্রহর সময়ে ইহার প্রত্যক্ষ প্রমাণ আছে কিন্তু উৰ্ত্তাপ ধারণ করা এবং কাহারে উত্তাপ পরিত্যাগ করা শক্তি এই সকল বস্তুর মধ্যে কতিপয় বস্তুর আছে, যথা থাণ্ডুমকল উত্তাপিত হইলে সেই ভাপ ইহাদিগের ভিতরে, রহঙ্কালীষধি থাকে, কিন্তু অন্য সকল বস্তুর কেবল উত্তাপ পরিত্যাগ করা শক্তি আছে এই জন্য ঘাস অস্থাদিত স্থানে ক্সি উত্তাপ থাকে না কিন্তু কোন স্থানে কঙ্কর