পাতা:কৃষ্ণকর্ণামৃতম্‌.djvu/৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

هلك ঐবিদ্যানগরে। অস্বদিলা কর্ণামৃত অর্থ সুদুষ্করে। শ্ৰীলীলtশুকের বাণী সমুদ্র-গম্ভীর। সমস্ত জানিতে নারে ভাবজ * সুধীর ॥ অদ্য অন্তে কৃষ্ণকেলি মাধুর্য্যে রসময় । কৃষ্ণের দৌন্দর্য্য রস অতি রসময় ॥ শ্ৰীকৃষ্ণদাস কবিরাজ সেই ভাবে মগ্ন হৈয়া। টীকা লিখিয়াছেন অতি সুন্দর করিয়া ৷ অতিক্ষুদ্র আমি তার অর্থ কিবা জানি । তাহাই লিখিয়ে সাধুমুখে যাহা শুনি ॥ ঠাকুর বৈষ্ণব পায়ে প্রণতি আমার । কলিযুগে উদ্ধারিলা বহু দুরাচীর ॥ তোমার চরণে যেন নহে অপরাধ। নিজগুণে এই মোরে করিব প্রসাদ ॥ ভাবমগ্ন লীলtশুক দুই রূপে স্থিতি । অন্তর্দশ বাহদশ হয় শ্লোক প্রতি ॥ বাহাদশার অর্থ আমি না লিখিব হেথা । যথামতি লেখ মুঞি অন্তর্দশার কথা ॥ এই লীলা শুকের বাণী শুন সাবধীনে । যাতে ভাব জানা যায় কৃষ্ণের ভজনে ॥ দক্ষিণাত্য দেশে আছে কৃষ্ণবেণু নদী। যাহার পশ্চিম পরে তাহীর বসতি ॥ শ্ৰীবিল্বমঙ্গল নাম ব্রাহ্মণ পণ্ডিত । কবীন্দ্র অবধি সৰ্ব্ব লোকেতে বিদিত ॥ পুৰ্ব্ব দুৰ্ব্বাসনা তারে কৈল আকর্ষণ । কন্দপচেষ্টাতে মগ্ন হৈল তার মন ॥ সেই নদীর পূর্বদিকে বেশ্যার বসতি। চিন্তামণি তার নাম সুন্দরী যুবতী ॥ বড়ই আসক্তি তার সেই বেশ্য সনে । সদা সেই চেষ্টা বিনে আন নাহি জানে ॥ এক দিন বর্ষাকালে রাত্রি ঘোর তর । মেঘ গৰ্জন বৃষ্টিধারা পড়ে নিরস্তর। তাতে কামচেষ্টা অতি হইল অন্তরে । সে চেষ্টাতে অন্ধ হৈল কিছু নাহি স্ফুরে। নদীপারে যাইতে বিস্ত্র শঙ্কা নাহি গণে। নিজ هه• o ভাবজা বাণী, অর্থাৎ শ্ৰীলীলাগুকের অনিৰ্ব্বচনীয় ভাবজনিত বাক্য ॥