o ఫిat *** झकझब्रिज হইৰে । জীবিভাশনিরপেক্ষ হইয়া সাহসসহকারে যুদ্ধ করিলে, সংগ্রামে সে বীরকে কেহুই পরাভব করিতে পারে না। অতএব যদি ভীম দুৰ্য্যোধনকে অন্যায়যুদ্ধে সংহার না করেন, তবে ফুৰ্য্যোধন জয়ী হুইয়। যুধিষ্ঠিরের কথামত পুনর্বার রাজ্যলাভ করিবে । SS S BB BBB DD BBBS BBB SuD BBBD DBBB BBB BBB BBBS করিলেন ।” তার পর ভীম ফুৰ্য্যোধনের উরুভঙ্গ করিয়া তাহাকে নিপাতিত করিলেন । যেমন স্থায় ঈশ্বরপ্রেরিত, অস্থায়ও তেমনি ঈশ্বরপ্রেরিত । ইহাই এখানে দ্বিতীয় স্তরের কবির উদেশু। যুদ্ধকালে দর্শকমধ্যে, বলরাম উপস্থিত ছিলেন। ভীম ও স্থৰ্য্যোধন উভয়েই গদাযুদ্ধে র্তাহার শিষ্য। কিন্তু ছুৰ্য্যোধনই প্রিয়তর। রেবতীবল্লভ সৰ্ব্বদাই ফুৰ্য্যোধনের পক্ষপাতী। এক্ষণে হুর্য্যোধন, ভীম কর্তৃক অন্যায়যুদ্ধে নিপাতিত দেখিয়া, অতিশয় ক্রুদ্ধ হইয়া, লাঙ্গল উঠাইয়। তিনি ভীমের প্রতি ধাবমান হইলেন । বলা বাহুল্য যে, বলরামের স্কন্ধে সৰ্ব্বদাই লাঙ্গল, এই জন্য র্তাহার নাম হলধর । কেন তাহার এ বিড়ম্বন। যদি কেহ এ কথা জিজ্ঞাসা করেন, তবে তাহার কিছু উত্তর দিতে পারিব না । যাই হউক, কৃষ্ণ বলরামকে অমুনয় বিনয় করিয়া কোনরূপে শাস্ত করিতে চেষ্টা করিলেন। বলরাম কৃষ্ণের কথায় সন্তুষ্ট হইলেন ন । রাগ করিয়া সে স্থান ত্যাগ করিয়া চলিয়া গেলেন । - , তার পর একটা বীভৎস ব্যাপার উপস্থিত হইল। ভীম, নিপাতিত ফুৰ্য্যোধনের মাথায় পদাঘাত করিতেছিলেন। যুধিষ্ঠির নিবারণ করিয়াছিলেন, কিন্তু ভীম তাহ শুনেন নাই। কৃষ্ণ র্তাহাকে এই কাৰ্য্য আচরণে নিযুক্ত দেখিয়া উহাকে নিবারণ না করার জন্ত যুধিষ্ঠিরকে তিরস্কার করিলেন। এদিকে, পাণ্ডবপক্ষীয় বীরগণ ফুৰ্য্যোধনের নিপাত জন্য ভীমের বিস্তুর প্রশংসা ও ছর্য্যোধনের প্রতি কটুক্তি করিতে লাগিলেন। কৃষ্ণ তাহাতে বিরক্ত হইয় বলিলেন, - -> মৃতকল্প শত্রুর প্রতি কটুবাক্য প্রয়োগ করা কর্তব্য নহে ।” কৃষ্ণের এই সকল কথা কৃষ্ণের স্থায় আদর্শ পুরুষের উচিত। কিন্তু ইহার পর যাহা গ্রন্থমধ্যে পাই তাহ অতিশয় আশ্চৰ্য্য ব্যাপার । প্রথম আশ্চৰ্য্য ব্যাপার এই যে, কৃষ্ণ অন্তকে বলিলেন, “মৃতকল্প শত্রুর প্রতি কটুবাক্য প্রয়োগ কৱ কৰ্ত্তব্য নহে।” কিন্তু ইহা বলিয়াই নিজে দুৰ্য্যোধনকে কটুক্তি করিতে লাগিলেন। দুৰ্য্যোধনের উত্তর দ্বিতীয় আশ্চৰ্য্য ব্যাপার। হর্য্যোধন তখনও মরেন নাই, ভগ্নোর হইয়া পড়িয়াছিলেন। এক্ষণে কৃষ্ণের কটুক্তি শুনিয়া কৃষ্ণকে বলিতে লাগিলেন, .
পাতা:কৃষ্ণচরিত্র.djvu/২৯৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
