পাতা:কৃষ্ণচরিত্র.djvu/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ĝø '; . . . झुककृब्रिज তাহ রক্ষিণদিগের লোক-শিক্ষার উদ্দেশে অক্ষয় কীৰ্ত্তি। কিন্তু এই কারণে ভালমন্দ `ಿ,"STಥಿ পড়িয়াছে। শান্তিপৰ্ব্ব ও অমুশাসনিক পর্বের অধিকাংশ, ভীষ্মপর্বের ক্রমদ্ভগবদগীতা পৰ্ব্বাধ্যায়, বনপর্বের মার্কণ্ডেয়সমস্ত পৰ্ব্বাধ্যায়, উভোগপর্বের প্রজাগর পর্বাধ্যায়, এই তৃতীয় স্তর-সঞ্চয়-কালে রচিত বলিয়া বোধ হয়। পক্ষাস্তরে আদিপর্বের শকুন্তলোপাখ্যানের পূর্বের যে অংশ এবং বনপর্বের তীর্থযাত্রা পৰ্ব্বাধ্যায় প্রভৃতি জপকৃষ্ট অংশও এই স্তর" - এই ডিন স্তরের, নিম্ন অর্থাৎ প্রথম স্তরই প্রাচীন, এই জঙ্গই তাছাই মৌলিক বলিয়৷ গ্রহণ করা যাইতে পারে। যাহ। সেখানে মাই, তাহ দ্বিতীয় বা তৃতীয় স্তরে দেখিলে, ছাহ কৰিকল্পিত অনৈতিহাসিক বৃত্তান্ত বলিয়া আমাদিগের পরিত্যাগ করা উচিত। ... . . . ; অনৈসর্গিক বা অতিপ্রকৃত এত দূরে আমরা যে কথা পাইলাম, তাহা স্থূলতঃ এই –যে সকল গ্রন্থে কৃষ্ণকথা আছে, তাহার মধ্যে মহাভারত সৰ্ব্বপূর্ববর্তী। তবে, আমাদিগের মধ্যে যে মহাভারত প্রচলিত, তাহার তিন ভাগ প্রক্ষিপ্ত ; এক ভাগ মাত্র মৌলিক। সেই এক ভাগের কিছু ঐতিহাসিকতা আছে। কিন্তু, সেই ঐতিহাসিকতা কতটুকু ? এই প্রশ্নের উত্তরে কেহ কেহ বলিবেন যে, সে বিচারে কিছুমাত্র প্রয়োজন নাই। কেন না, মহাভারত ব্যাসদেবপ্রণীত ; ব্যাসদেব মহাভারতের যুদ্ধের সমকালিক ব্যক্তি ; মহাভারত সমসাময়িক আখ্যান,—Contemporary History, ইহার মৌলিক অংশ অবশ্য বিশ্বাসযোগ্য । এখন যে মহাভারত প্রচলিত, তাহাকে ঠিক সমসাময়িক গ্রন্থ বলিতে পারি না । আদিম মহাভারত ব্যাসদেবের প্রণীত হইতে পারে, কিন্তু আমরা কি তাহ পাইয়াছি ? প্রক্ষিপ্ত বাদ দিলে যাহ থাকে, তাহ কি ব্যাসদেবের রচনা ? যে মহাভারত এখন প্রচলিত,

  • খ্ৰীশূদ্ৰজিবৰূনাং ত্রয়ী ন শ্রুতিগোচর। " কৰ্ম্মখেয়সি মূঢ়ানাং শ্রেয় এবং ভৰেদিহ।

ইতি ভারতমাখ্যানং কৃপর মুনিন। কৃতং। चैौमडांनंदऊ । * छ । s च ।। २१ ।। -- . نه وي - ***,