পাতা:কৈসার-অন্তঃপুর রহস্য - দীনেন্দ্রকুমার রায়.pdf/১০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| Σ ΣΑ কৈসার-অন্তঃপুর রহস্য দেনা পরিশোধ করিতে না পারায়, তাহার নামে নালিশ হইল। তাহার BBBB DD DDDD SS BB DDBB DDBB BBDDD DBDD BB BDEDB শোচনীয় তাহা নহে, প্রত্যেক যুবককেই এইরূপ বিপন্ন হইতে হইয়াছে। আমি তাহাদের সকলেরই পক্ষ হইতে মহিষীকে অনুরোধ করিতে আসিয়াছি, তিনি যেন সম্রাটের এই খেয়াল বন্ধ করিবার ব্যবস্থা করেন। মহিষীর সাক্ষাৎ পাইলে আমি তাহার চরণে শরণাগত হইয়া সকল কথা তঁহার গোচর করিব। সম্রাট সদুদ্দেশ্য-প্রণোদিত হইয়া যে কাৰ্য্যে

  • প্ৰবৃত্ত হইয়াছেন—তাহাই তাহার সামরিক কৰ্ম্মচারীগণের সর্বনাশের

কারণ হইয়াছে। ইহাতে তাহারা তাহদের পরিবারবর্গের ও স্বদেশের নিকট অপরাধী হইতেছে।” একবার সম্রাট তাহার কতকগুলি সামরিক কৰ্ম্মচারীর পরিচ্ছদাদির আড়ম্বরের ও পারিপাট্যের অভাব দর্শনে বিরক্ত হইয়া প্ৰথম রক্ষী-সৈন্য দলের সেনাপতি ভন কেসেলকে তিরস্কার করেন। এই সকল কৰ্ম্মচারীর ‘মেসে” কৈসার কয়েক বার নিমন্ত্রণ “আদায়” করিয়াছিলেন । সেনাপতি ভন কেসেল কিছু স্পষ্টবাদী লোক ; তিনি বলিয়াছিলেন, “সম্রাট যদি তাহার এই সকল সামরিক কৰ্ম্মচারীকে উৎকৃষ্ট পরিচ্ছদে সজ্জিত দেখিতে ইচ্ছা করেন, তাহা হইলে তঁহাকে তাহদের সঙ্গে ভোজ খাইবার অভ্যাস ত্যাগ করিতে হইবে। তাহারা সম্রাটকে ভোজ খাওয়াইবে, আবার জমকালো পোষাকের খরচ জোগাইবে,-এরূপ তাহদের অবস্থা নহে।” কেবল সামরিক কৰ্ম্মচারীগণকেই যে এ ভাবে বিপন্ন হইতে হয়, এরূপ নহে। এই প্রসঙ্গে সাম্রাজ্ঞীর কোনও সহচরী লিখিয়াছেন, “প্ৰসিয়ার রাজকুমারী প্রিন্সেস ফ্রেডরিক চালােস ১৮৯৭ খৃষ্টাব্দের ফ্রেব্রুয়ারী মাসের একদিন প্রাসাদে আমার সহিত সাক্ষাৎ করেন। সে সময় মহিষী ও তাহার অন্যান্য সঙ্গিনীগণ প্ৰাসাদে ছিলেন না । তাহার