পাতা:কৈসার-অন্তঃপুর রহস্য - দীনেন্দ্রকুমার রায়.pdf/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

、*邻1f1 le:ws/ তৃতীয় অধ্যায়। কৈসার গাৰ্হস্থ্য সুখের একান্ত পক্ষপাতী। তিনি যে পত্নীবৎসল৷ পতি এবং সন্তানবৎসল পিতা, এ কথা অস্বীকার করা যায় না। স্ত্রী ও পুত্ৰকন্যার সাহচর্য্যে তিনি অত্যন্ত আনন্দ উপভোগ করেন, কিন্তু কাৰ্য্যানুরোধে তঁহাতে অনেক সময় দূরে দূরে থাকিতে হয়। প্রত্যেক জৰ্ম্মান প্ৰজা জানে, কৈসার রাজার কৰ্ত্তব্য ও গৃহস্থের কৰ্ত্তব্য সুসম্পন্ন করিয়াছেন ; এবং তাহাদিগকে কঠোর কৰ্ত্তব্যে অনুরক্ত ও কঠিন নিয়মে নিয়ন্ত্রিত করিয়াছেন। সম্রাট হোহেনজোলাৰ্ণ রাজবংশের প্রথানুসারে অল্প বয়সেই তাহদের বিবাহ দিয়াছেন। এই বংশের উৎপাদিক শক্তি ইউরোপে বিখ্যাত ৷ কৈসর-নন্দনেরাও এই শক্তির সম্যক পরিাচয় প্ৰদান করিতেছেন। তঁহার একমাত্র কন্যা রাজপরিবারস্থ সকলেরই বড় আদরের পাত্রী। কৈসার ব্ৰহ্মস উইকের ডিউকের সহিত তাহার বিবাহ দিয়াছেন। এই বিবাহে প্ৰজামণ্ডলী অত্যন্ত সন্তোষ লাভ করিয়াছিল ; কারণ, এই বিবাহের ফলে জৰ্ম্মানীর দুইটি প্রধান বংশের মনাে কৈসর-মহিষীর ধরণ-ধারণ অনেকটা সেকেলে। মহিষী অতি বুদ্ধিমতী, তাহার চোকমুখ, দেখিলেই বুদ্ধিমত্তার পরিচয় পাওয়া যায়। র্তাহার ন্যায় কেশের প্রাচুৰ্য্য। রমণীগণের আকাঙ্ক্ষার বস্তু; কিন্তু তাহার কেশগুলি তুষার-শুভ্ৰ (Suow white)। প্ৰজাপুঞ্জের মনোরঞ্জনে তঁহার অসীম আগ্রহ; প্ৰজারাও তাঁহার অত্যন্তপক্ষপাতী। কৈসার মহিষীর জীবন-যাপনের যে প্ৰণালী নির্দিষ্ট করিয়া দিয়াছেন, সাম্রাজ্ঞী। তাহার এক তিলও ব্যতিক্রম .