পাতা:কোন পথে? - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/১৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ye কোন পথে ? আপসহীন নীতি গ্ৰহণ করে, তাহলেই বামপন্থীরা নতুন ইতিহাস রচনা করবে এবং ভারত বামপন্থা গ্ৰহণ করবে। যারা এখনও আপসের কথা ভাবছে, তাদের কাছে আয়ার্ল্যাণ্ডের সাম্প্রতিক ইতিহাস এবং ইঙ্গ-আইরিশ চুক্তির পরিণতি অত্যন্ত শিক্ষাপ্ৰদ এক মোহমুদগর। সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গে আপসের অর্থ হবে সাম্রাজ্যবাদবিরোধী জাতীয় সংগ্ৰাম অচিরেই জনগণের মধ্যে অন্তর্ঘাতী গৃহযুদ্ধে পৰ্যবসিত হবে । এই অবস্থা কি কোন দিক থেকে কাম্য ? এদেশে সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গে আপিস যদি সম্ভবপর হয়, তাহলে ভারতের বামপন্থীদের ভবিষ্যতে কেবলমাত্র সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধেই লড়াই করতে হবে না, সাম্রাজ্যবাদের নবজাত ভারতীয় শাগরেদদের সঙ্গেও তাদের লড়তে হবে। এর অবশ্যম্ভাবী অর্থ দাড়াবে, সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় সংগ্ৰাম ভারতীয়দের নিজেদের মধ্যে গৃহযুদ্ধে अब्रिड श्व ! সময়ের পুরো সুযোগ আমাদের গ্ৰহণ করতে হবে, বিলম্ব হবার আগে আমাদের কর্মক্ষেত্রে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে । স্বামী সহজানন্দ সরস্বতী তুৰ্যনিনাদে সবাইকে ডাক দিয়েছেন। আমাদের যত শক্তি ও BB DBLLB DB DDD DDDD LBB BDO BBB Du D S g সম্মেলন থেকে সাম্রাজ্যবাদের কাছে ও তার ভারতীয় মিত্রদের কাছে আমাদের সাবধানবাণী পাঠাতে হবে । এই সম্মেলনের সাফল্যের অর্থ হবে সাম্রাজাবাদের সঙ্গে অ্যাপসের অবসান । আমাদের বিদায় নেবার আগে এই সম্মেলনের প্রস্তাবগুলিকে বাস্তবে রূপান্তরিত করার জন্য এবং সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গে আপসহীন লড়াই চালিয়ে যাবার জন্য স্থায়ী একটা সংগঠন গড়ে তোলা প্রয়োজন। প্ৰত্যেকে এখন বুঝতে পারছে, কংগ্রেসের ওয়ার্কিং কমিটি যদি জাতীয় সংগ্রাম শুরু করার জন্য ডাক না দেয়, অন্যদের ডাক দিতে হবে। অতএব সব দিক বিবেচনা করে এই সম্মেলনের পক্ষে এই দায়িত্ব পালন করার জন্য-এই সঙ্কটের সময় ওয়ার্কিং কমিটি যদি