পাতা:কোন পথে? - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/২০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नांगं शूद्ध अछिछाषवं s論* নাগরিক স্বাধীনতাকে ক্ষুন্ন করে । বাংলা কংগ্রেস বে। আইন অমান্য আন্দোলন শুরু করে তার দাক্ষিণ্যে ১৯৩৯-এর সেপ্টেম্বরের আগে বে। “স্থিতাবস্থা” ছিল তার অনেকটা ফিরিয়ে আনতে আমরা সমর্থ হই । ১৯৪০-এর ২৫শে ও ১৬শে মে ঢাকায় বঙ্গীয় প্ৰাদেশিক রাজনৈতিক কনফারেন্সের যে বিশেষ অধিবেশন হয়। সেখানে প্রদেশের পরিস্থিতি পৰ্যালোচনা করা হয় এবং সংগ্রাম তীব্রতর করারও ব্যাপক ক্ষেত্রে প্রসারিত করার একটা পরিকল্পনা গ্ৰহণ করা হয় । বঙ্গীয় প্ৰাদেশিক কংগ্রেস কমিটি এই পরিকল্পনাকে কার্ষে রূপায়িত করবে। আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে আলোচনা করার আগে আমাদের বিরুদ্ধে নিয়ত যে সমালোচনা হয়ে থাকে তার দু-একটি উল্লেখ করব। যেমন, আমাদের বলা হয় আমরা কংগ্ৰেসে ভাঙন ধরিয়েছি। আসলে কিন্তু বামপন্থীদের সঙ্গে সহযোগিতা করতে অস্বীকার করে গান্ধীবাদীরাই ভাঙন এনেছে। আমরা বরাবরই মিলিতভাবে কাজ করার সপক্ষে এবং যাতে মিলিতভাবে কাজ সুনিশ্চিত হয় সেইজন্য মিশ্র কেবিনেট গঠনের পক্ষে দৃঢ় অভিমত জানিয়ে এসেছি। আমাদের আরও বলা হয়ে থাকে, আমরা বামপন্থীদের দলে DDBDS MBDSS DD DBDB D DBBBD DBDB S BDBB SS DBS পন্থীরা, কংগ্রেস সোশ্যালিস্টরা এবং ন্যাশনাল ফ্রন্টবাদীরাই ( অথবা কমিউনিস্টরা ) একে একে বামপন্থী সংহতি কমিটি ত্যাগ করেছে। বারো মাস আগে আমরা যেখানে ছিলাম আজ ঠিক সেখানেই দাড়িয়ে আছি। এই কয়েক মাসের মধ্যে দিয়ে আমাদের এক অগ্নিপরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে। নিৰ্যাতন, নিগ্ৰহ, বিদ্রুপ-এই শুধু আমাদের ভাগ্যে জুটেছে। কিন্তু অত্যন্ত অবিচলিতভাবে আপসহীন সংগ্রামের পথে আমরা এগিয়ে চলেছি। আমাদের অসংখ্য সহকর্ম কংগ্রেস হাই কমাণ্ডের হাতে নিগৃহীত হয়েছে এবং বঙ্গপ্রদেশে, প্ৰাদেশিক কংগ্রেস কমিটিকে স্বীকৃতি না দেবার ফলে, যে সব কংগ্রেস কমী আমাদের মত চিন্তা করে তাদের কাৰ্যত কংগ্রেস থেকে বিতাড়িত 卒讯交〔死或1