পাতা:কোন পথে? - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/২২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হলওয়েল মনুমেণ্ট $goጫ কাৰ্যধারায় সারা দেশের জনমত প্রভাবিত হয়েছে। এমন কি তার প্রভাব কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির উপরও পড়েছিল, যাদের ‘মর্ডিং একই সময়ে সেখানে চলছিল। নাগপুর কার্যত ঢাকার আহবানকেই পুনরায় ব্যক্তি করেছে। নাগপুরে গৃহীত সিদ্ধান্তগুলির সারমর্ম এইভাবে দেওয়া সেতে পারে { (১) “ভারতের জনগণকে সব ক্ষমতা দিতে হবে”-এই স্লোগান সামনে রেখে সংগ্ৰাম তীব্রতম কর এবং তার ক্ষেত্র বিস্তুত কর । (২) অস্থায়ী জাতীয় সরকার মারফত ভারতের জনগণের কাছে অবিলম্বে সম্পূৰ্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য ইংরেজ সরকারের কাছে দাবি Tsets'S (৩) একই সঙ্গে জাতীয় ঐক্য এবং বিশেষ করে হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের জন্য কাজ করে যাও । (৪) পালাবদলের সময় আভ্যন্তরিক একতা ও সংহতি বজায় রাখার উদ্দেশ্যে নির্দলীয় ভিত্তিতে নাগরিক প্রতিরক্ষা সংস্থা সংগঠিত কর । নাগপুরের সিদ্ধান্তগুলির পরে এবং তারই অনুবর্তনে লেখক সাম্প্রতিক এক বিবৃতিতে কেন্দ্রে একটি জাতীয় মন্ত্রিসভা, সেইসঙ্গে প্ৰদেশগুলিতে জাতীয় মন্ত্রিসভা গঠনের পক্ষে অভিমত দিয়েছে। আজকের পরিস্থিতি গতিশীল, এবং তা ঠিকমত আয়ত্তে আনতে হলে গতিশীল এক নীতিরও প্রয়োজন । ইতিহাস আমাদের পরীক্ষার মধ্যে ফেলেছে । তাতে যেন আমরা অকৃতকাৰ্য ন হই । এখন আমাদেরই হাতে নির্ভর করছে আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা, वi 2.J९ कद्ध I