পাতা:কোন পথে? - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/২৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RRSR কোন পথে ? করে এবং সেই কারণে দ্বিগুণ উৎসাহে বামপক্ষের বিরুদ্ধে তাদের জেহাদ চালিয়ে যায় । সি. এস. পি.র পক্ষ থেকে এমন কোন উক্তি করা হয়নি বা বিবৃতি দেওয়া হয়নি। যার ব্যাখ্যা করা যেতে পারে, কংগ্রেস হাই কমাণ্ডের ভবিষ্যতের স্বাথে এই পাটি বিপজ্জনক । কংগ্রেস হাই কমাণ্ড যথেষ্ট নিশ্চিন্ত হয়েছিল এবং অতঃপর দেখা গেছে গান্ধীবাদী ব্যক্তিবিশেষ স্বতন্ত্র ভাবে কংগ্রেস সোশ্যালিস্টদের প্রশংসায় উচ্ছসিত হচ্ছে। উচ্চতম মহল থেকে এই সব প্ৰশংসা তাদের রাজনৈতিক কবরের ক্ষেত্ৰ প্ৰস্তুত করছিল । ভোল ফেরানোর ন্যায়সঙ্গ ও একটা যুক্তি দেখাবার জন্য কংগ্রেস সোশ্যালিস্টরা “ঐক্যের" শ্লোগান আবিষ্কার করে ঢাকা পিটিয়ে তাই সবাইকে শোনাতে লাগলআসলে কিন্তু এটি নিরাপত্তার একটা ফিকির ছাড়া কিছুই নয়। একতার এই নতুন ব্যাখ্যার ফলে সি. এস. পি.কে এমন অবস্থায় আসতে হল DBBBD DBDDBDDBBD BDDBDB BBgEDB DBDDD KgK BBDDLL DBBDBDD সাহসে কুলাল না-কারণ সংসদীয় বিরোধী পক্ষকেও কোন কোন সময়ে অধিষ্ঠিত সরকারকে গর্দী ছাত করে সরকারি দায়িত্ব নিজেদের নিতে হয়। শেষ পৰ্যায়ে এমন খোলাখুলিভাবে সি. এস. পি হাই কমাণ্ডের অনুগ্রহ লাভের জন্য তোষামোদ শুরু করে যে, যদি তার হাই কমাণ্ডের সমালোচনায় একটা কথা বলে ফেলে, তা চাপা দেবার জন্য সমর্থনে একশে কথা বলে এবং উপরন্তু উচ্ছসিত ভাষায় জানিয়ে দেয়, মহাত্মা গান্ধীর উপর তাদের কতখানি আস্থা ও বিশ্বাস আছে । এখানে বলে রাখা উচিত, সি. এস. পি'র উপর পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর বরাবর সক্রিয় প্রভাব ছিল । প্রধানত তেঁারই চেষ্টায় ১৯৩৪ সালে পার্টির সৃষ্টি হয় এবং তদবধি পার্টির ভাগ্য অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিনিই নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন। ১৯৩৭ সালের পর গান্ধীবাদী শিবিরে তার ক্রমিক প্ৰত্যাবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সি. এস.পিও ভঁাকে অনুসরণ করেছে । ফলত আমরা দেখছি, পণ্ডিত নেহরুর