পাতা:কোন পথে? - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/২৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

वांशिव्या कं5jंनझ अंगा Sav পরিস্থিতি ইত্যাদির আমূল পরিবর্তন হয়েছে। যে ওয়াকিং কমিটি বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেস কমিটির আস্থাভাজন ছিল এবং যা প্ৰাদেশিক কংগ্রেস কমিটিকে ও শ্রদ্ধার চোখে দেখত-তার অন্ন অস্তিত্ব নেই। আজ ওয়ার্কিং কমিটিতে বাংলার কংগ্ৰেসকর্মীদের অধিকাংশের আস্থা অর নেই। বি. পি. সি. সুি-র "অস্থাভাজন নিশ্চয় তা নয়, এবং তার দিক থেকেও, বি. পি. সি. সি.-তেও তার আস্থা নেই । পুরনো অঙ্গীকার আপনাআপনি তাই বাতিল হয়ে গেছে । আগেকার ওয়াকিং কমিটি, সেইসঙ্গে আগেকার পরিপাৰ্থিক অবস্থা ও পরিস্থিতি আমাদের ফিরিয়ে দিন-তখনই আগেকার অঙ্গীকার পালন করা হচেছ দেখতে পাবেন-অন্যথা নয় । আমি জানি, যুক্তির দোহাই দিয়ে বলা হবে, সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান মাত্ৰেই “নীতির পারাবাহ্যিকতা” বলে একটা জিনিস থাকে । কিন্তু বৈপ্লবিক পরিবর্তন যাপন দেগা! দেয়। তখন “নীতির ধারাবাহিকত|” मठ व् 2 | 学 普 将 বি. পি সি. সি.-ই একমাত্ৰ সংগঠন নয় যা হাই কমাণ্ডের হাতে নিগৃহীত হয়েছে। অন্য প্রাদেশিক কংগ্রেস কমিটিরাও, যেমন দিল্লী, কেরালা ইত্যাদির, সমানভাবে নিগৃহীত হয়েছে। কিন্তু কংগ্রেসী ডিষ্ট্রেটররা যাদুদণ্ড ঘুরিয়ে এই সংগঠনগুলিকে খতম করতে পারবে না। তাঈ কমাণ্ডের দয়ায় এই সংগঠনগুলি গড়ে ওঠেনি, হাই কমাণ্ড তাই কলমের এক খোচায় তাদের লোপ করতে পারে না । যতদিন এইসব সংগঠনের উপর জনগণের অস্থিা থাকবে, তারা কংগ্রেস কমিটি হিসেবে কাজ চালিয়ে যাবে । কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে আসার প্ৰশ্নই উঠতে পারে না, যেহেতু আমরাও কংগ্রেস কর্মী এবং আমাদের সংগঠনগুলিও ক’গ্রেস সংগঠন। সংসদীয় ক্ষেত্রের বাইরে হাই কমাণ্ডের সঙ্গে যেমন আমরা লড়াই করেছি। ভবিষ্যতে দেশব্যাপী নিৰ্বাচনেও যদি তঁদের সঙ্গে আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হয়, তাহলৈ তা আমরা কংগ্রেসের নামেই করব, কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে এসে করব Sb