পাতা:কোন পথে? - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/৩১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ત્રસિમિ છે Ridd বিপত্তি। এই ধারণাকে সম্পূর্ণ বরবাদ করতে হবে। “পারলৌকিকতা"র স্থলে আমাদের প্রথমে “ইহলৌকিকতা” প্রচার করতে হবে যেমন স্বামী বিবেকানন্দ প্রচার করেছিলেন । দরিদ্রনারায়ণদের জন্য সর্বপ্রথমে অন্ন, বস্ত্র ও আশ্রয়ের সংস্থান করতে হবে। আগে তারা দুনিয়াটাকে উপভোগ করুক। তারপরে তুম্বর্গের কথা বলা যাবে। মুসলমানরা বলে : পীর, আমীর, ফকির : ফকির হও, তবেই দুনিয়াকে DT DBDB0BS BBBBDS S DD DDBD DD BD KLSBBSDTDDS BED জীবনটাকে উপভোগ কল্প । আমীর যদি না হতে পাের, পীর তাও । তার অর্থ একটা কাফেরকে হত্যা কর, তারপরে জনসাধারণ পরলোকস্থিত তোমাকে বা তোমার কবরকে ভগবান জ্ঞানে পূজো। করবে। গীতাও তাই বলে। আমরা যেন আত্মত্যাগ করি যাতে ভবিষ্যৎ বংশধরেরা ভোগ করতে পারে । কেবলমাত্র একটি বিষয়ে কংগ্রেসের মনোযোগ নিবন্ধ হওয়া উচিত, তা সামরিক প্ৰস্তুতি । এখনও জোর যার মূলক তার । } এ-কথা "আমাদের মনে রাখতেই হবে । ধর্মের বুলি আউড়িয়ে নিজেদের প্ৰতারণা করে লাভ নেই । ‘প্রথমে সেনাবাহিনীকে, সেনাবাহিনীর সমস্ত শাখাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কংগ্রেসের আন্দোলন করা উচিত । শিক্ষা, স্বাস্থ্যরক্ষা ইত্যাদি কখনই আমাদের স্বাধীন করতে পারবে না। আসল প্ৰয়োজন শক্তির। আপনার সমস্ত শক্তি এই একটি বিষয়ে নিবদ্ধ করুন। আমি মনে করি ডাঃ মুঞ্জে সামরিক স্কুল প্রতিষ্ঠিত করে কংগ্রেসের থেকে অনেক বেশী কাজ করেছেন । সর্বপ্রথমে ভারতীয়দের সেনাবাহিনীর কতৃত্ব অর্জন করতে হবে। তাদের অর্জন করতে। তবে অসুধারণের অধিকার । দ্বিতীয় গুৰুত্বপূর্ণ বিষয় হিন্দু-সংহতি । মুসলমানরাও হিন্দু, যখন তারা ভারতে জন্মগ্রহণ করেছে এবং যখন তাদের ধর্মীয় আচারঅনুষ্ঠান তুরঙ্গ, পারস্য, আফগানিস্তান ইত্যাদি অঞ্চলের মুসলমানদের থেকে পৃথক। ইসলামকে হিন্দুপক্ষপুটে আশ্রয় দিতে হিন্দুধর্মের ঔদার্ধের অভাব হবে না, অতীতেও যেমন হয়নি। ভারতবাসী মাত্রেই