পাতা:কোরাণ-তত্ত্ব - ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী.pdf/৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कीद्भी०-उड़ । • CŞ কাহাকেও ছওয়াল জিজ্ঞাসা করিও না। কাহাফ সুরা। পরিশিষ্ট ১৯ অা: দেখ। মন্তব্য—মহাভারতের মহাপ্রস্থানের ঘটনা অনেকে জানিত ও খোদার নিকট হইতে "অহি” দ্বারা যে প্রাপ্ত নয় তাহা প্রকাশ হইয়া পরিবে জন্য সে সম্বন্ধে বিবাদ করিতে ক্ষান্ত হইয়াছিলেন। “আছহাব কাফ” কয় জন ছিল তাহ খোদার নিকট হইতে জানিয়া বলিতে পারিতেন, কিন্তু রহস্য ভেদ হইবে জন্য সে সম্বন্ধে কোন মীমাংসা করেন নাই। ইহার পর হইতে মহাভারতেব ঘটনাগুলি যথাযথ ভাবে বলিতে গেলে আরবের লোকেরা বুঝিতে পরিবে না আশঙ্কায় ঘটনাগুলির শুধু সার উপদেশগুলি ঠিক রাখিয়া নানারূপ পরিবর্তন করিয়া আরববাসীদের নিকট প্রকাশ করা হইয়াছে। এবং একজনের জীবনীকে ভিন্ন ভিন্ন ভাগে বিভক্ত করিয়া ভিন্ন ভিন্ন গল্পে পরিণত করিয়াছেন যথা— শ্ৰীকৃষ্ণের জন্মকালীন ঘটনা ও বাল্যলীলার প্রথমাংশ মুসা ও ফেরাউনের কাহিনীচ্ছলে উল্লেখ করিয়াছেন। রাধাকৃষ্ণের লীলার সারাংশের তিলমাত্র লইয়া ইউসফ ও জোলেখার কাহিনী। ভাগবত পাঠ করিলে রাধাকৃষ্ণের প্রকৃত আধ্যাত্মিক তত্ত্ব অবগত হওয়া যাইবে । যাহার ইচ্ছা তিনি বাঙ্গলা পদ্য ভাগবত পাঠ করিলেই মোটামুটী সারতত্ত্ব অবগত হইবেন। ভাগবত পাঠ না করিয়া নানারূপ নিন্দাবাদ করা সঙ্গঙ্ক নহে । জোলেখার স্বামী নপুংসক শ্রীরাধিকারও তাই। উভয়েই