পাতা:কোরাণ-তত্ত্ব - ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী.pdf/৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কোরাণ-তত্ত্ব । অতি শীর্ণকায় তার মলিন-বদন । দেখিয়া বৃদ্ধার দুঃখ হইল তখন ॥ দ্রুত-পদে পীর সনে হ’য়ে উপনীত । মোরগের হাড় তথা দেখে অগণিত ॥ শিষ্যে দিয়ে শুষ্ক রুট নিজে গোস্ত খান । তা-দেখে শিষ্যের মাতা ক্রোধ ভরে কন ৷ বল, বল, পীর ইহা তোমাকে কি সাজে । পুত্রে দিয়ে শুষ্ক রুট গোস্ত খাও নিজে । সে বৃদ্ধার ভ্রম দুর করিবার তরে । মোরগের প্রাণ দান সেইক্ষণে করে । বৃদ্ধারে সম্বোধি পীর বলেন তখন । এ ক্ষমতা তব পুত্রে আছে কি এখন ॥ এরূপ ক্ষমতা তার যেই দিন হবে । ইচছামত খাদ্যে তার অধিকার হবে | পশু মেধ যজ্ঞ করি যুত ঋষিগণ । পুনরায় তাহাদের দিত যে জীবন ॥ এখন সে ক্ষমতা যে গিয়াছে তোমার । বৃথা পশু হত্যা কেন কর বেশুমার ॥ খলিল উল্লার নাম শুনিয়াছ ভাই । কোরবানি করিল পশু সংখ্যা তার নাই ॥ সস্তুষ্ট না হ’য়ে খোদা আদেশে তাহাকে । মহববতের চিজ বলি দেওহে আমাকে ) రి