S్చు কোরাণ শরিফ। তাহারা বলিয়া থাকে যে আজ্ঞা প্রতিপালিত হইতেছে, পরে যখন তোমার নিকট হইতে বহির্গত হয়, তাহীদের এক দল তুমি যাহা বলিয়া থাক তাহার বিরুদ্ধে রজনীতে মন্ত্রণ করে, তাহার। রাখতে যাহা বলে ঈশ্বর তাহ লিখিয়া রাখেন, অতএব তুমি তাহাদিগ হইতে ৰিমুখ হও এবং ঈশ্বরের প্রতি নির্ভর কর, ঈশ্বর কার্য্যসম্পাদনে যথেষ্ট । ৮১ ৷ কি তাহার কোরাণে প্রণিধান করিতেছে না ? যদি তাহ ঈশ্বর ব্যতীত অন্যের নিকট হইতে (সমাগত ) হইত তবে তাহার একান্তই তাহতে প্রচুর ব্যতি ক্রম পাইত * । ৮২ । যখন তাহদের নিকটে ভয় ও নির্ভয়ের কোন কথা উপস্থিত হয় তাহার। তাহ রটন করে, তাহাদের মধ্যে যাহারা তাহার অনুসন্ধান লয় যদি তাহার প্রেরিত পুরুষ পর্য্যন্ত ও তাহীদের কার্য্যসম্পাদক পর্য্যন্ত তাহ উপস্থিত করিত অজ্ঞ। পালন করিয়া থাকে ” ইছার তাৎপর্য এই যে প্রেরিত পুৰুষ যাছ' বলেন ঈশ্বরের অাদেশে বলিয়া থাকেন । অতএব তাহীর আজ্ঞা পালন কৰুণ ও ঈশ্বরের আজ্ঞা পালন করা তুল্য। “ যtছার অমান্য করে আমি তোমাকে ছে মোছম্মদ তাছাদিগের প্রতি রক্ষক নিযুক্ত করি নাই ” ইহার অর্থ এই যে তাছাদের অবাধ্যতা বিদ্রোfছত আদি পাপকে পোষণ কর এরূপ আদেশ করি নাই । ( ত, ষ্টে1, )
- অর্থাৎ মনুষ প্রত্যেক অবস্থায় সেই অবস্থার অনুরূপ কথা বলিয়া থাকে। তাছার ক্রোধের অবস্থায় দয়ার প্রতি দৃষ্টি থাকে না, দয়ার অবস্থায় ক্রোধের প্রতি দৃষ্টি থাকে না । সংসারের বর্ণনা করিতে যাইয় সে পরলোক ভুলিয়া যায়, পরলোকের বর্ণনার সময় তাছার সংসারে দৃষ্টি থাকেন, ইত্যাদি মনুষ্যের ৰাক্যে এরূপ একদৰ্শিত রছিয়াছে। কেরিাণ যে झेश्व८ब्रव्र दाँक) उtशंद्र eभl* এই যে ভtহার প্রত্যেক বিষয়ের উক্তি স্থলে অপর দিকে দৃষ্টি আছে, মনোযোগ করিলেই ১ছ। বুঝা যায়। তাছার সকল স্থানে সকল বিষয়ের বর্ণনা এক ভাৰে
