পাতা:খগোলবিবরণ (নবীনচন্দ্র দত্ত).pdf/২২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২১২ খগোল বিবরণ। - দ্বিগের সকলের কল্যাণ বিধানার্থে সুর্য্যকে প্রত্যহ স্বকৰ্ম্মে প্রেরণ করিতেছেন, সেই পরম প্রেমাল্পদ বস্তুকে যেন কেহ বিস্মত মা হয় । সুৰ্য্যের নৈসর্গিক ভাব দেখিতে সূৰ্য্যকে যেন সম্পূর্ণ গোল চক্রের মত । বাস্তবিক সূর্যের গঠন চক্রাকার নহে । যেরূপ পৃথিবীর উত্তর দক্ষিণদিক কিঞ্চিৎ চাপ সুৰ্যোয়ও সেইকপ । দূরবীক্ষণ যন্ত্রদ্বারা দেখিলে চন্দ্রের কলঙ্কের ন্যায় সূৰ্য্যতেও নানা প্রকার কৃষ্ণ বর্ণ চিহ্ন দেখিতে পাওয়া যায়, কিন্তু সৰ্ব্বদা এক প্রকার চিহ্ন দৃষ্ট হয় না । যে চিহ্ন গুলিকে এক সময় দেখা যায় সময়া স্তরে অ্যর সে গুলিকে দেখিতে পাওয়া যায় না, অন্য প্রকার কতক গুলি দৃষ্ট হইতে থাকে । জ্যোতির্বিদ পণ্ডিতের ইহার এই কারণ স্থির করিয়াছেন, যে আমাদিগের পৃথিবী যেমন স্বীয় অক্ষোগরি ঘুর্ণিত হইতেছে সূৰ্য্যও সেই প্রকার আপনার অক্ষের উপর ঘূরিতেছে বলিয়া উহাঙ্গে সর্বদল এক প্রকার চিহ্ন দেখিতে পাওয়া যায়ু না । যে চিহ্ন গুলি একবার প্রকাশ পায়, সূর্যের আবর্তন ক্রিয়া দ্বারা তাহ আবার আমাদিগের দৃষ্টি হইতে অন্তহিত ਾ। যার । সূৰ্য্য আপনার অক্ষোপরি পশ্চিম হইতে পুর্বদিকে ২৫ দিন ৮ ছোরা ১ মিনিটে একবার ভাব