তৃতীয় পরিচ্ছেদ অন্তালীল-নূত্র সন্ন্যাসগ্ৰহণান্তর তীর্থভ্রষণ সন্ন্যাসিগণের শাস্ত্রসম্মত চিরস্তনী সীতি। শ্ৰীগৌরাঙ্গসুন্দর ও এই নিয়ম পূর্ণরূপে প্রতিপালন কম্রিয়৷ ছিলেন, তিনি দক্ষিণতীর্থ ভ্ৰমণ করিয়া নীলাচলে প্রত্যাবর্তন করেন ইহার পরেই তিনি ত্রীবৃন্দাবনধামে গমন করিতে ইস্তৃক ইস্লাছিলেন, কিন্তু ভক্তগণের অ্যুরোধে দীর্ঘকাল পর্যন্ত ৬াহাকে নীন্মাচলে বিশ্ৰাম করিতে হইয়াছিল, অতঃপর
- তিনি যদিও
গৌড়ের পথে জীবৃন্দাবনে যাত্রা করিলেন, কিন্তু বিপুল লোকসভম্ব তাহার অনুগমন করিতেছে দেখিয়া তিনি অীপাদ সনাতনের বাক্য স্মরণ করিয়া কানাইর নাটশাল| নামক স্থান হইতে আবার ফিরিয়া নীলাচলে আসিলেন । অতঃপরে কিছুকাল বিশ্ৰাম করিয়া মহা প্রস্তু ত্রীবৃন্দাবনধাম দৰ্শন করিতে গমন করেন। শ্রীবৃন্দাবনধান হুইতে প্রত্যাবর্তনের পর তিনি নীলাচল হইতে আর কুরাপি গমন করেন নাই। যথা প্ৰচরিতামৃতে বৃন্দাবন হৈতে যদি নীলাচল আইলা । অ্যাঠার বর্ষ বাস, ঝাহা নাহি গেল ॥ প্রতিবর্ষে আইসে সব গৌড়ের ভক্তগণ। চারি মাস রহে প্রস্তুর সঙ্গে সম্মিলন ॥
