পাতা:গল্পগুচ্ছ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহামায়া సి&సి নমৰাঁর সহিত তাহার বিবাহ। সে আপত্তির লেশমাত্রও প্রকাশ করিল না। দুইটি অদরবতী চিতার আলোকে অন্ধকারপ্রায় গহে মৃত্যুবৰ্ম্মণার আতধর্মনির সহিত অপস্ট মম্মোচ্চারণ মিশ্রিত করিয়া মহামায়ার বিবাহ হইয়া গেল । যেদিন বিবাহ তাহার পরদিনই মহামায়া বিধবা হইল। এই দীঘটনায় বিধবা অতিমাত্র শোক অনুভব করিল না— এবং রাজীবও মহামায়ার অকস্মাং বিবাহসংবাদে যেবাপ বজ্ৰাহত হইয়াছিল, বৈধব্যসংবাদে সেরাপ হইল না। এমনকি, কিঞ্চিং প্রফুল্ল বোধ করিতে লাগিল। কিন্তু, সে ভাব অধিকক্ষণ পথায়ী হইল না, দ্বিতীয় আরএকটা বজ্রাঘাতে রাজীবকে একেবারে ভূপাতিত করিয়া ফেলিল। সে সংবাদ পাইল, শমশানে আজ ভারি ধম । মহামায়া সহমতা হইতেছে। প্রথমেই সে ভাবিল, সাহেবকে সংবাদ দিয়া তাঁহার সাহায্যে এই নিদারণে ব্যাপার বলপবেক রহিত করিবে। তাঁহার পরে মনে পড়িল, সাহেব আজই বদলি হইয়া সোনাপারে রওনা হইয়াছে-- রাজ্ঞীলকেও সঙ্গে লইতে চাহিয়াছিল, কিন্তু রাজীব এক মাসের ছুটি লইয়া থাকিয়া গেছে । মহামাযা তাহাকে বলিয়াছে, “তুমি আমার জন্য অপেক্ষা করিয়ো ।” সে কথা সে কিছুতেই লঙ্ঘন করতে পারে না। আপাতত এক মাসের ছুটি লইয়াছে, আবশ্যক হইলে দুই মাস, ক্ৰমে তিন মাস— এবং অবশেষে সাহেবের কম ছাড়িয়া দিয়া বারে বাণে ভিক্ষা করিয়া খাইলে, তব চিরজীবন অপেক্ষা করিতে ছাড়িবে না। রাজীব যখন পাগলের মতো ছটিয়া হয আত্মহত্যা নয় একটা-কিছু করিবার উদ্যোগ করিতেছে, এমন সময সন্ধ্যাকালে মুষলধারায় ব্যষ্টির সহিত একটা প্রলয়ঝড় উপস্থিত হইল। এমনি ঝড় যে রাজ্ঞীবের মনে হইল, বাড়ি মাথার উপর ভাঙিয়া পড়িবে। যখন দেখিল বাহ্য প্রকৃতিতেও তাহার অন্তরের অনরপে একটা মহাবিপ্লব উপস্থিত হইয়াছে তখন সে যেন কতকটা শান্ত হইল। তাহার মনে হইল, সমস্ত প্রকৃতি তাহার হইযা একটা কোনোরপে প্রতিবিধান করিতে আরম্ভ করিয়া দিয়াছে। সে নিজে যতটা শক্তি প্রয়োগ করিতে ইচ্ছা করিত মাত্র কিন্তু পারিত না, প্রকৃতি অ কাণ পাতাল জড়িয়া ততটা শক্তি প্রয়োগ করিয়া কাজ করিতেছে। এমন সময় বাহির হইতে সকলে কে বার ঠেলিল । রাজীব তাড়াতাড়ি খালিয়া uS BBB BB BBBB BBB uBB BBB BBBS BBBB BBB BBBB মুখ ঢাকিয়া ঘোমটা । রাজীব তৎক্ষণাং চিনিতে পারিল সে মহামায়া। উচ্ছসিত লরে জিজ্ঞাসা করিল, “মহামায়া, তুমি চিতা হইতে উঠিয়া আসিয়াছ ?” BBBB DDSDDS BB BBBB BB BBBBB DBBBBS BB ঘরে আসিব । সেই অঙ্গীকার পালন কবিতে আসিয়াছি। কিন্তু রাজীব, আমি ঠিক সে অামি নাই, আমার সমস্ত পরিবতন হইয়া গিয়াছে। কেবল আমি মনে-মনে সেই মহামায়া আছি । এখনও বলো, এখনও আমার চিতায় ফিরিয়া যাইতে পারিব। আর যদি প্রতিজ্ঞা কর, কখনও আমার ঘোমটা খলিবে না, আমার মাখ দেখিবে না— তবে আমি তোমার ঘরে থাকিতে পারি।” মৃত্যুর হাত হইতে ফিরিয়া পাওয়াই যথেষ্ট : তখন আর-সমস্তই তুচ্ছ জ্ঞান হয় । अछौन उाज्जाउाफ़ि कौशल, “ट्रन्नि एवशन ईश्झा ८डर्धान कव्रिज्ञा शकिरझा-श्राभारक ছাড়িয়া গেলে আর আমি বাঁচব না।”