পাতা:গল্পগুচ্ছ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪৬০

| | لبی ; so, r* , গলপক্ষে sss ነ | ት , आभाग्न धष्ठिरर्याणनौ वाजविथवा । rयन लब्रtछब्र लिलिब्रान्छएड cनकर्णाजव्र भrठा वन्ठচু্যত; কোনো বাসরগাহের ফলশয্যার জন্য সে নহে, সে কেবল দেবপজার জন্যই উংসগ"-করা । তাহাকে আমি মনে-মনে পজা করিতাম। তাহার প্রতি আমার মনের ভাবটা যে कौ झ्नि °एछा शफ़ा उठाश अना काप्ना नश्छ छाषाब्र धकाण कब्रिटठ ऐश कब्रि नाপরের কাছে তো নয়ই, নিজের কাছেও না। আমার অন্তরঙ্গ প্রিয়বন্ধ নবীনমাধব, সেও কিছ জানিত না। এইরপে এই-যে আমার গভীরতম আবেগটিকে গোপন করিয়া নিম’ল করিয়া রাখিয়াছিলাম, ইহাতে আমি কিছ গব" অনুভব করিতাম । কিন্তু মনের বেগ পাবতী নদীর মতো নিজের জন্মশিখরে আবদ্ধ হইয়া থাকিতে চাহে না । কোনো-একটা উপায়ে বাহির হইবার চেষ্টা করে। অকৃতকাব হইলে বক্ষের মধ্যে বেদনার সন্টি করিতে থাকে। তাই ভাবিতেছিলাম, কবিতায় ভাব প্রকাশ করিব। কিন্তু কুণ্ঠিতা লেখনী কিছুতেই অগ্রসর হইতে চাহিল না। পরমাশচয্যের বিষয় এই যে, ঠিক এই সময়েই আমার বন্ধ নবীনমাধবের অকস্মাৎ বিপলে বেগে কবিতা লিখিবার ঝোঁক আসিল, যেন হঠাৎ ভূমিকম্পের মতো। সে বেচারার এরপে দৈববিপত্তি পাবে কখনও হয় নাই, সতরাং সে এই অভিনব আন্দোলনের জন্য লেশমাত্র প্রস্তুত ছিল না। তাহার হাতের কাছে ছন্দ মিল কিছরই জোগাড় ছিল না, তব সে দমিল না দেখিয়া আশ্চর্য হইয়া গেলাম। কবিতা বেন বন্ধ বয়সের দ্বিতীয় পক্ষের সীর মতো তাহাকে পাইয়া বসিল । নবীনমাধব ছন্দ মিল সম্ভবন্ধে সহায়তা ও সংশোধনের জন্য আমার শরণাপন্ন হইল। কবিতার বিষয়গুলি নতন নহে; অথচ পরোক্তনও নহে। অর্থাৎ তাহাকে চিরনতনও বলা যায়, চিরপুরাতন বলিলেও চলে। প্রেমের কবিতা, প্রিয়তমার প্রতি । আমি তাহাকে একটা ঠেলা দিয়া হাসিয়া জিজ্ঞাসা করিলাম, “কে হে, ইনি কে।” নবীন হাসিয়া কহিল, “এখনও সন্ধান পাই নাই।” নবীন রচয়িতার সহায়তাকাষে আমি অত্যন্ত আরাম পাইলাম। নবীনের কাল্পনিক প্রিয়তমার প্রতি আমার রথে আবেগ প্রয়োগ করিলাম। শাবকহীন মরগি যেমন হাঁসের ডিম পাইলেও বাক পাতিয়া তা দিতে বসে, হতভাগ্য আমি তেমনি নবীনমাধবের ভাবের উপরে হৃদয়ের সমস্ত উত্তাপ দিয়া চাপিয়া বসিলাম। আনাড়ির লেখা এমনি প্রবল বেগে সংশোধন কয়িতে লাগিলাম যে, প্রায় পনেরো আনা আমারই ञथा माँफ़ाईल । নবীন বিস্মিত হইয়া বলে, “ঠিক এই কথাই আমি বলিতে চাই, কিন্তু বলিতে °ाब्रि मा। स्रशष्ठ ८उाञान्न a-जद छाद एस्नाभाझ रकाथा इ३र७ ।” আমি কবির মতো উত্তর করি, “কল্পনা হইতে। কারণ, সত্য নীরব, কল্পনাই মনখরা। সত্য ঘটনা ভাবস্নোতকে পাথরের মতো চাপিয়া থাকে, কল্পনাই তাহার পথ भदल कब्रिग्ना cमम्न ।”