পাতা:গল্পগুচ্ছ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাল্যদান । " : (సిరి চোখদটির উপর একটি যেন সদরব্যাপী সজলন্নিপথতা ঘনাইয়া আসিল। } যতীন সকরণ যত্নের সহিত কহিল, “কুড়ানি, এই দধটকু শেষ করিয়া ফেলো।” কুড়ানি একটা উঠিয়া বসিয়া পেয়ালার উপর হইতে যতীনের মখে স্থিরদস্টিতে চাহিয়া সেই দধেটকু ধীরে ধীরে খাইয়া ফেলিল। হাসপাতালের ডাক্তার একটিমাত্র রোগীর পাশে সমস্ত ক্ষল বসিয়া থাকিলে কাজও চলে না, দেখিতেও ভালো হয় না। অন্যত্র কতব্য সারিবার জন্য যতীন যখন উঠিল তখন ভয়ে ও নৈরাশ্যে কুড়ানির চোখদটি ব্যাকুল হইয়া পড়িল। যতীন তাহার হাত ধরিয়া তাহাকে আশ্বাস দিয়া কহিল, “আমি আবার এখনই আসিব, কুড়ানি, তোমার কোনো ভয় নাই ।” যতীন কর্তৃপক্ষদিগকে জানাইল যে, এই নতন-আনীত রোগিণীর লেগ হয় নাই, সে না খাইয়া দুবল হইয়া পড়িয়াছে। এখানে অন্য পেলগরোগীর সঙ্গে থাকিলে তাহার পক্ষে বিপদ ঘটিতে পারে। এবং নিজের বাসায় লইয়া গেল। পটলকে সমস্ত খবর দিয়া একখানি চিঠিও লিখিয়া फ्रिक्लन ! সেইদিন সন্ধ্যার সময় রোগী এবং চিকিৎসক ছাড়া ঘরে আর কেহ ছিল না। শিয়রের কাছে রঙিন কাগজের আবরণে ঘেরা একটি কেরোসিন-ল্যাম্প ছায়াচ্ছন্ন মদ আলোক বিকীর্ণ করিতেছিল, ব্র্যাকেটের উপরে একটা ঘড়ি নিস্তৰ ঘরে টিকটিক শঙ্গে দোলক দোলাইতেছিল। যতীন কুড়ানির কপালে হাত দিয়া কহিল, “তুমি কেমন বোধ করিতেছ, কুড়ানি।” কুড়ানি তাহার কোনো উত্তর না করিয়া যতীনের হাতটি আপনার কপালেই চাপিয়া ब्राथिम्ना फ्रिडन । যতীন আবার জিজ্ঞাসা করিল, “ভালো বোধ হইতেছে ?” কুড়ানি একটখানি চোখ বজিয়া কহিল, “হাঁ।” যতীন জিজ্ঞাসা করিল, “তোমার গলায় এটা কী, কুড়ানি।” কুড়ানি তাড়াতাড়ি কাপড়টা টানিয়া তাহা ঢাকিবার চেষ্টা করিল। যতীন দেখিল, সে একগাছি শুকনো বকুলের মালা। তখন তাহার মনে পড়িল, সে মালাটা কী। ঘড়ির টিকটিক শব্দের মধ্যে যতীন চুপ করিয়া বসিয়া ভাবিতে লাগিল। কুড়ানির এই প্রথম লকোইবার চেষ্টা, নিজের হৃদয়ের ভাব গোপন করিবার এই তাহার প্রথম প্রয়াস । কুড়ানি মগশিশ ছিল, সে কখন হাদয়ভারাতুর ব্যবতী নারী হইয়া উঠিল। কোন ཨཱལ་་་་། ་་ཝ་ ཐཟ་ཟ ཨ་ལ་ ཨ་ལ་ཟ གཡག ཐ་ཝ་ཝ་ཤཕལ། ཁབ། ཅ༡༤ ཐང་ཡིག་ བཅོམ་ ! | ब्राहि मैो-आफ़ाईणैोब्र नभन्न षडौन कॉकिरउ यनिग्नाई घ:भाईग्ना नज्जिज्ञाटझ् । श्ठा९ च्वाब्र খোলার শব্দে চমকিয়া উঠিয়া দেখিল, পটল এবং হরকুমারবাব এক বড়ো বাগ হাতে ঘরের মধ্যে প্রবেশ করিলেন। .