পাতা:গল্পগুচ্ছ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৭৯০

फ्राब्राहे थन 44? “গ্রহনক্ষত্র কোথায় কী ভাবে মিলেছে চোখে পড়ে না, কিন্তু ওরা জেনে ৰে মিলেছে অন্তরে অস্তরে সেটা দেখা যাচ্ছে খুব স্পষ্ট করেই।" . “छूध याकट्य ना आधाग्न कथा । यर्थान. आधब्रा छन्ञादै ठषांन चाञाठमन्त्र क्षाथ' দোসর ঠিক হয়ে থাকে। মোহের ছলনায় আর-কাউকে যদি স্বীকার করে নিই তবে তাতেই ঘটে অজ্ঞাত অসতীত্ব। নানা দুঃখে বিপদে তার শাস্পিত।” “যথার্থ দোসর চিনব কী করে।” "নক্ষত্রের স্বহস্তে স্বাক্ষর-করা দলিল আছে।” আর লকোনো চলল না। } আমার বশর অজিতকুমার ভট্টাচাব । বনেদি পণ্ডিত-বংশে তাঁর জন্ম। বাল্যকাল কেটেছে চতুপাঠীর আবহাওয়ায় । পরে কলকাতায় এসে কলেজে নিয়েছেন এম.এ. ডিগ্রি গণিতে। ফলিত জ্যোতিষে তাঁর যেমন বিশ্বাস ছিল তেমনি বাংপত্তি। তাঁর বাবা ছিলেন পাকা নৈরায়িক, ঈশ্বর তাঁর মতে অসিদ্ধ; আমার বশরেও দেবদেবী কিছুই মানতেন না তার প্রমাণ পেয়েছি। তাঁর সমস্ত বেকার বিশ্বাস ভিড় করে এসে পড়েছিল গ্রহনক্ষত্রের উপর, একরকম গোঁড়ামি বললেই হয়। এই ঘরে জন্মেছে সনেয়া; বাল্যকাল থেকে তার চার দিকে গ্রহনক্ষত্রের কড়া পাহারা। আমি ছিলম অধ্যাপকের প্রিয় ছাত্র, সনেলাকেও তার পিতা দিতেন শিক্ষা। পুরপর মেলবার সংযোগ হয়েছিল বারবার। সংযোগটা যে ব্যর্থ হয় নি সে খবরটা বেতার বিদদেবোতায় আমার কাছে ব্যস্ত হয়েছে। আমার শাশুড়ির নাম বিভাবতী । সাবেক কালের আওতার মধ্যে তাঁর জন্ম বটে, কিন্তু স্বামীর সংসগে তাঁর মন ছিল সংস্কারমান্ত, স্বচ্ছ। স্বামীর সঙ্গে প্রভেদ এই গ্রহনক্ষত্র তিনি একেবারেই মানতেন না, মানতেন আপন ইন্টদেবতাকে । এ নিয়ে স্বামী একদিন ঠাট্টা করাতে বলেছিলেন, “ভয়ে ভয়ে তুমি পেয়েদাগুলোর কাছে সেলাম ঠকে বেড়াও, আমি মানি স্বয়ং রাজাকে ৷” স্বামী বললেন, “ঠকবে। রাজা থাকলেও যা, না থাকলেও তা; লাঠি-ঘাড়ে নিশ্চিত আছে পেয়াদার দল।” শাশুড়ি-ঠাকরনে বললেন, “ঠকব সেও ভালো। তাই বলে দেউড়ির দরবারে গিয়ে নাগরা জাতোর কাছে মাথা হে’ট করতে পারব না।” আমার শাশুড়ি আমাকে বড়ো নেহ করতেন। তাঁর কাছে আমার মনের কথা ছিল অবারিত। অবকাশ বকে একদিন তাঁকে বললেম, মা, তোমার নেই ছেলে, আমার নেই DH BBB DB DDBB DD BDD BBD DD BDD DDD BB DD পরে পায়ে ধয়ক অধ্যাপকের ৷” * তিনি বললেন, “অধ্যাপকের কথা পরে হবে বাছা, আগে তোমার ঠিকুজি এনে नॉe यामाग्न कारइ ॥” 壘 निगम ७rन । ठिान यणरणन, “इबाब्र नम्न । जशान्रका प्रउ इरब ना । जषानरका মেয়েটিও তার বীপেরই শিষ্যা।”