পাতা:গল্পগুচ্ছ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একরারি tյԳ সে কথা সত্য। সরবালা আমার কী না হইতে পারিত। আমার সব চেয়ে অন্তরঙ্গ, আমার সব চেয়ে নিকটবতী, আমার জীবনের সমস্ত সুখদুঃখভাগিনী হইতে পারিত— সে আজ এত দর, এত পর, আজ তাহাকে দেখা নিষেধ, তাহার সঙ্গে কথা কওয়া দোষ, তাহার বিষয়ে চিন্তা করা পাপ। আর, একটা রামলোচন, কোথাও কিছু নাই হঠাৎ আসিয়া উপস্থিত, কেবল গোটা-দায়েক মুখস্থ মন্ত্র পড়িয়া সরবালাকে পৃথিবীর আর-সকলের নিকট হইতে এক মহোতে ছোঁ মারিয়া লইয়া গেল ! আমি মানবসমাজে নতন নীতি প্রচার করিতে বসি নাই, সমাজ ভাঙিতে আসি নাই, বন্ধন ছিড়িতে চাই না। আমি আমার মনের প্রকৃত ভাবটা ব্যস্ত করিতেছি মাত্র। আপন-মনে যে-সকল ভাব উদয় হয় তাহার কি সবই বিবেচনাসংগত। রামলোচনের গৃহভিত্তির আড়ালে যে সরবালা বিরাজ করিতেছিল সে যে রামলোচনের অপেক্ষাও বেশি করিয়া আমার, এ কথা আমি কিছুতেই মন হইতে তাড়াইতে পারিতেছিলাম না। এরপ চিন্তা নিতান্ত অসংগত এবং অনায় তাহা স্বীকার করি, কিন্তু আসবাভাবিক নহে । এখন হইতে আর কোনো কাজে মনঃসংযোগ করিতে পারি না । দুপরেবেলায় BB BBBB BBBB BBBBB BBBB BBBS BBB BBBB D D BBBS BBB উত্তপত বাতাসে নিম গাছের পপেমঞ্জরির সুগন্ধ বহন কবিয়া অনিত, তখন ইচ্ছা BBBBS BBS BBS BBB BB BS KB Bu BBSu BBBS BBBBBB BBS BBBB BBBB BSBeBBBSBBBB BBBBBB BB BBBB BBBB uBBBBBB BBBB ইচ্ছা করিত না । BBBB BSBB BBB BB BBBBB BBB BB BB BS BSS Bu Dk uBB BBS BBB BBBB BBBB BB BBBB BBBB BBB BB DBBS BBBBBBB পাকরিণীর ধার সপোব-নারিকেলের অর্থহীন মম’রধ্বনি শুনিতে শুনিতে DBBBBS BBBBBB BBBS u BBB BBDS DD BBB DD BB BBB কাহার ও মনে পড়ে না, তাহার পরে বেঠিক সময়ে বেঠিক বাসনা লইয়া অস্থির হইয়া মরে । তোমার মতো লোক সরবালাব বামটি হইয়া বড়োবষস পর্যন্ত বেশ সুখে থাকিতে পারিত: তুমি কিনা হইতে গেলে গাবিলালডি, এবং হইলে শেষে একটি পড়াগোয়ে ইস্কুলের সেকেণ্ড মাস্টার । আব, রামলোচন রায় উকিল, তাহার বিশেষ করিয়া সরবালারই স্বামী হইবার কোনো জরুরি আবশ্যক ছিল না; বিবাহের পবমাহত পর্যন্ত তাতার পক্ষে সরবালাও যেমন ভবশংকরীও তেমন সেই কিনা কিছুমাত্র না ভাবিয়া-চিন্তিয়া বিবাহ করিয়া, সরকারি উকিল হইয়া দিব্য পাঁচ টাকা BBBBB BBu u u ggBB BBB DD u BBBBB uBBB BBS BBB BB BB BB BDB BBBBB BBB BBB BBBBB BBBS BB মোটাসোটা, চাপকান-পরা, কোনো অসন্তোষ নাই: পঙ্করিণীর ধাবে বসিয়া আকাশের তালার দিকে চাহিয়া কোনোদিন হাহতাশ করিয়া সন্ধ্যাযাপন করে না। রামলোচন একটা বড়ো মোকলামায় কিছুকালের জন্য অন্যত্র গিয়াছে। আমার স্কুল