পাতা:গল্পসংগ্রহ - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঝাপান খেলা २११ ফেলত। বড় বড় প্রাচীর সে অবলীলাক্রমে লাফিয়ে ডিঙ্গিয়ে যেত। তার উপর সে ছিল আশ্চর্য ঘোড়-সোয়ার। ঘোড়া-সোঁ যতষ্ট বড় হোক না, যতই দুরন্ত হােক না, বীরবল তাকে এক বােতল বিয়ার খাঈয়ে একলফে তার পিঠে চড়ে বসত, আর ঘাড়ের উপর উপুড় হয়ে পড়ে তার কাণে কসে ফু দিতে ; আর তখন সে ঘোড়া মরি-বাঢ়ি করে উৰ্দ্ধশ্বাসে ছুটত, কিন্তু বীরবলকে ফেলতে পারত না। আর তার রূপ! অমন সুপুরুষ আমি জীবনে কখনও দেখিনি। সে ছিল কালোপাথরের জীবন্ত এপোলো। সে যখন প্রথমে এল, পরণে তলুদ-ছোপান ধূতি, মাথায় একই রঙের পাগড়ী, তার নীচে একমাথা কালো কোঁকড়া কাঁকড়া চুল, ঠোঁটে হাসি ও বগলে লালটুকটুকে একখানি তাত আড়ার্চ বাঁশের লক্ড়ি, তখন বাড়ী সুদ্ধ লোক তার রূপ দেখে চমকে ॐालम । মা আস্তে বললেন-স্বয়ং শ্ৰীকৃষ্ণ ! বাবা কিছু বলেন নি, কিন্তু বীরবলের রূপ যে তঁকে মুগ্ধ করেছিল, তার প্রমাণ, মাস দুষ্ট পরে ঝগড়, মেগার যখন বাবার কাছে এসে নালিশ করলে যে, বারবাল তার বউকে ভুলিয়ে নিয়ে গেছে, তখন বাবা আচ্ছ। আচ্ছ বলে তাকে বিদেয় করলেন। মার মনে হল এটা অবিচার, এবং বাবাকে সে কথা বলতে তিনি বললেন, “তুমিও যেমন, ওদের বিয়েই নেই, ত কে কার বউ। আর তা ছাড়া ঝগড়কে ত দেখেছ, বেটা বান্দরের বাচ্ছ। আর লখিয়াকেও ত দেখেছি ? কি शूनां ! ( { ঝগড়কে ছেড়ে বীরবলের কাছে চলে যাবে, এ ত নিতান্ত স্বাভাবিক। রাধাকে কেউ ঘরে রাখতে পারবে না,-সে। কৃষ্ণের কাছে যাবেই যাবে। এই হচ্ছে ভগবানের নিয়ম।” এ কথা শুনে মা চুপ করে রইলেন। এর থেকে বােঝা যায় যে, বাবার রূপস্তান তীর্ণ क्षट्रीिख्छन्माय চাপা দিয়েছিল। বীরবলের রূপ ছিল যে অসাধারণ, তীর্ণ প্রকৃষ্ট अभ१ हे का, दादांद्र ॐ७ श्र्श्वथ्ॉम७ 6” ** अ|९ठाशू ?? গিয়েছিল; কারণ, বাবা ছিলেন সেকালের একদম शै९झाडी-9छ। Qt moralist