পরদিন দরজী তার ছোট ছেলেকে ছাগলটি দিয়ে পাঠাল, আর বেশ করে বলে দিল যে ছাগল যেন খুব পেট ভরে খেতে পায়। সে নিয়ে খুঁজে খুঁজে যেখানে সব চেয়ে চমৎকার ঘাস, সেইখানে ছাগলটাকে ছেড়ে দিয়ে বল্ল, “খুব পেট ভ’রে খাও।” সত্যি সত্যিই সে ঘাস ভারি চমংকার ছিল, আর ছাগলটাও যত পেটে ধরে খেল।
সন্ধ্যার সময় দরজীর ছেলে তাকে জিজ্ঞাসা কর্ল, “পেট ভরেছে?” তাতে সে বল্ল, “উঃ, বড় পেট ভরেছে, নড়্তে পার্ছি না! ব্যা—ব্যা!” তখন দরজীর ছেলে তাকে বাড়ী নিয়ে গোয়ালে বেঁধে রাখ্ল।
ছেলেকে ফিরে আসতে দেখে দরজী জিজ্ঞাসা কর্ল, “কেমন, ফাঁকি দাওনি ত? ছাগলকে ভাল ক’রে খাইয়েছ?” সে বল্ল “হাঁ বাবা খুব পেট ভরে খাইয়েছি। ছাগল বলেছে যে সে নড়তেই পার্ছে না।”
কিন্তু দরজী গোয়ালে গিয়ে ছাগলকে জিজ্ঞাসা কর্লে পর ছাগল বল্ল, “না কিছুই পেট ভরেনি। একটা ঘাস ও খেতে পাইনি।”
সে কথা শুনে দরজীর যে রাগ হ’ল! সে তখনি ছুটে গিয়ে তার ছোট ছেলেকেও মার্তে মার্তে বাড়ীথেকে বার করে দিল।
ছেলেরা ত গেল, এখন ছাগলকে কে খাওয়াবে? তাই পরদিন দরজী ভাব্ ল, আজ সে নিজেই ছাগল নিয়ে যাবে। সে