পাহাড়াওয়ালা বল্ল, “ঘুমচ্ছে।”
তখন হাঁস “আমি, কাল আবার আস্ব” বলে চলে গেল।
সকালে উঠেই পাহাড়াওয়ালা, রাত্রে যা দেখেছিল সবগিয়ে রাজাকে বল্ল। রাজা খুব আশ্চর্য্য হয়ে ভাবলেন “তাইত এর মানে কি?” সেদিন রাত্রে পাহাড়াওয়ালার সঙ্গে রাজামশাই ও বাগানে গিয়ে লুকিয়ে রইলেন। দুপুর রাত হতেই রাজহাঁস, আগের দিনের মত আবার এসে পাহাড়াওয়ালাকে জিজ্ঞাসা করল “রাজা কি করছেন?”
“আমার খোকা কি কর্ছে?”
“আমার হরিণ কি করছে?
পাহাড়াওয়ালা যখন বল্ল সকলে ঘুমচ্ছে, তখন হাঁস ফিরে যাচ্ছিল, এমন সময় রাজা এসে দেখা দিলেন। রাজাকে দেখে হাঁস বল্ল “রাজামশাই, রাজামশাই, আপনার তলোয়ারটি আমার মাথার চারিদিকে তিনবার ঘোরান।” রাজা যেই তার মাথার চারদিকে তিনবার তলোয়ার ঘুরিয়েছেন অমনি সেই রাজহাঁসের জায়গায় তাঁর সত্যি রাণী এসে তাঁর সামনে দাঁড়ালেন। রাজা আশ্চর্য্য হয়ে বল্লেন, “এ কি?” তখন দুষ্ট ডাইনির সব দুষ্টমি ধরা পড়্ল। রাজা ত রেগে তলোয়ায় নিয়ে তখনি ডাইনী আর তার মেয়েকে কাটেন আর কি! রাণী তাঁর পায়ে ধরে বল্লেন, “মারবেন না। হাজার হোক আমার সৎ মা সৎ বোন ত! তবে, ওঁকে বলুন যে আমার ভাইকে আবার মানুষ করে দিতে হবে।