পাতা:গীতসাহিত্যে শ্রীভক্তিবিনোদ.pdf/৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* seus কল্যাণকাল্পতরু ሰ ሱ “কুলদেবী যোগমায়া মোরে রূপা করি”। আবরণ সম্বরিবে কবে বিশ্বোদরী ॥” বলিতে বলিতে যোগমায়ার রূপা প্রার্থনা শিক্ষা দিয়াছেন। লালসাময়ী প্রার্থনায় গুরু-বৈষ্ণবের কৃপায় বৃন্দাবনধাম আশ্রয় করিয়া অনুক্ষণ যুগলসেবা-লালসার সন্ধান দিয়াছেন। শ্ৰীগুরু* বৈষ্ণবের কৃপায় উপাধি-রাহিত-রতি ও সিদ্ধদেহের লালসা প্রকট করিয়ােছন। লোকাপেক্ষা-রহিত হইয়া কেবল সজাতীয়াশয়স্নিগ্ধ বৈষ্ণব-সঙ্গে নিরন্তর কৃষ্ণসেবা প্রার্থনা করিতে করিতে বলিতেছেন— “শ্ৰীগুরুচরণামৃত-মাধিবক-সেবনে । মত্ত হ’য়ে কৃষ্ণগুণ গা’ব বৃন্দাবনে ॥ কৰ্ম্মী, জ্ঞানী, কৃষ্ণদ্বেষী বহির্মুখ-জন। ঘূণা করি” অকিঞ্চনে করিবে বর্জন ॥ কৰ্ম্মজড়-স্মাৰ্ত্তগণ করিবে সিদ্ধান্ত । আচার-রহিত এই নিতান্ত অশান্ত । বাতুল বলিয়া মোরে পণ্ডিতাভিমানী । ত্যজিবে আমার সঙ্গ মায়াবাদী জ্ঞানী। কুসঙ্গ-রাহিত দেখি” বৈষ্ণব-সুজন । কৃপা করি আমারে দিবেন। আলিঙ্গন ॥” ঠাকুর ভক্তিবিনোদ মহাভাগবত-দর্শনে বলিতেছেন— “কবে আমি আচণ্ডালে করিব প্ৰণতি। ভক্তি মাগি ল’ব, করিয়া মিনতি ॥” । Digitized at BRCIndia.com