উত্তর গীতা । >ፃፃሉ যথামৃতেন তৃপ্তস্ত পয়সা কিং প্রয়োজনমূ। এবং তৎ পৰমং জ্ঞাত্বা বেদে নাস্তি প্রয়োজনমূ॥ ২১ ॥ জানামৃতেন তৃপ্তস্ত কৃতকৃত্যস্ত যোগিন: । ন চাস্তি কিঞ্চিৎ কৰ্ত্তব্যমস্তি চেন্ন স তত্ত্ববিৎ ॥ ২২ ॥ তৈলধাবামিবাচ্ছিনং দীর্ঘঘণ্টানিনাদবৎ । অবাচ্যং প্রণবব্যঙ্গং যস্তং বেদ স বেদবিৎ ॥ ২৩ ॥ আত্মানমবণিং কুত্ব প্রণবঞ্চোত্তবাবৰ্ণিম্। ধ্যাননিৰ্ম্মথনাভ্যাসাদেবং পশোন্নিগুঢ়বৎ ॥ ২৪ ॥ যে ব্যক্তি অমুত পান করিয়াছে, তাহাব যেরূপ জলে কোন প্রয়োজন থাকে না, সেইরূপ পবমব্ৰহ্মকে জানিতে পারিলে আর বেদাদিতে কোন আবশ্যক কবে না ৷৷ ২১ ॥ যিনি জ্ঞানামুত পান করিয়া পবম তৃপ্তিলাভ করিয়াছেন, সেই যোগীব অর্ণব কোনরূপ যোগাঙ্গনাদি কহিবার প্রযোজন নাই । কাবণ,নিজ শরীবেব ভোগদষ্টব কাব চৈতন্থ-সাহায্যে সকল দেহেব ভোগদৃষ্টি থাকাতে তত্ত্বজ্ঞানী ব্যক্তিব সকল সুখই সৰ্ব্বথা সিদ্ধ আছে। কেবল লোকসংগ্ৰহাৰ্থ কোন কোন কায্যের অম্বষ্ঠান কবিতে হম। যদি অভিনিবেশ সচকাবে ৰিধিনিষিদ্ধ কার্য্যের অল্পষ্ঠান কবেন, তাহা হইলে তাহীকে তত্ত্বজ্ঞ বলিয়া পবিগণিত কবা যায না । বস্তুত: জ্ঞেয়-স্বরূপ পবনাত্মার পবিত্তান হইলে যেরূপ সকলই বিদিত হওয়৷ মায়;সেইরূপ তাঙ্গাকে লাভ কৰিলে সকলহ লাভ হইয়া থাকে , কাবণ, তিনিই সংসালের সকল পদার্থ-স্বরূপ। অণতে তিনি বাতিবেকে অব কিছুষ্ট নাই ॥২২ একমাত্র প্রণব দ্বাবাই পবব্রহ্মকে জানা যায় ৰেদেব অর্থ না বুঝিয়া কেবল বেদ অধ্যযন কবিrলই তাহাকে বেদজ্ঞ বলা যায় না । স্বেরূপ তৈলধারা ও দীর্ঘঘণ্টা শবে বিচ্ছেদ নাই, সেইরূপ তিনিও বিচ্ছেদশৃঙ্গ। কি বাক্য, কি মন, কিছু দ্বাবা ও তাঙ্গকে প্রাপ্ত হওয়া যায় না । যাহাব এইরূপ ধাবণ আছে, তিনিই যথার্থ বেদেব তাৎপৰ্য্যজ্ঞ । বস্তুত: বেদপ্রতিপাদ্য পরমাত্মাকে তত্ত্বরূপে জানিয়া হৃদয়ে ধাবণ করাই বেদপাঠেব ফল। এইরূপ কবিতে যিনি সমর্থ, তিনিই প্রকৃত বেদজ্ঞ ॥ ২৩ ॥ যে ব্যক্তি আত্মাকে এক অরণি * এবং ওঙ্কারকে দ্বিতীয় অরণিরূপে কল্পনা করিয়া ধ্যানরূপ মন্থনাভ্যাস করেন, তিনিই নিগুঢ় ব্ৰহ্মান্ত্রির দর্শন
- जब्र१ि जर्षीं९ জয়ৰপাদক কার্ট |
" ১২
