পাতা:গৃহদাহ - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“आददाश् 66 af tres সমরেশ উঠিয়া ঘাঁড়াইয়া বলিল, গাছতলায় t একদিন তাও তোমাদের জন্টবে না, তা বলে দিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু সেদিন আমাকে স্মরণ করো, বলিয়া প্রত্যুত্তরের অপেক্ষা না করিয়াই দ্রুতবেগে বাহির হইয়া গেল । কেৰারবাব কিছুক্ষণ চুপ করিয়া বসিয়া থাকিয়া অবশেষে একটা দীঘ নিশবাস BD gBBDSODSDD DBDDB BBD S gD DDBB DDD DDD S BBDBS DD ঢুকতে দিতুম ! পিতার কথা অচলার কানো গেল, কিন্তু সে কিছুই বলিল না, উপড়ে হইয়া পড়িয়া যেমন করিয়া কাঁদিতেছিল, তেমনি একভাবে পড়িয়া বহনক্ষণ পর্যন্ত নীরবে: অশ্ৰজলে বািক ভাসাইতে লাগিল । অন্দরে চৌকির উপর বসিয়া কেদারবাব সমস্ত দেখিতে লাগিলেন ; কিন্তু সান্তৰনার একটা কথা উচ্চারণ করিতেও আর সাহসী হইল। না । সন্ধ্যা হইয়া গেল । বেহােরা আসিয়া গ্যাস জ্বালাইবার উপক্ৰম করিতেই অচলা নিঃশবেদ উঠিয়া নিজের ঘরে চলিয়া গেল । কিন্তু মহিম ইহার কিছুই জানিল না । শািন্ধ যেদিন কেদারবাব, অত্যন্ত অবলীলাক্রমে কন্যার সহিত তাহার বিবাহের সম্মতি দিলেন, সেই দিনটায়। সে কিছপক্ষণের জন্য বিহৰালের মত স্তবধ হইয়া রহিল ? অনেকপ্রকারের অনেক কথা, অনেক সংশয় তাহার মনে উদয় হইল বটে, কিন্তু তাহার এই সৌভাগ্যের সরেশ নিজেই যে মল কারণ, ইহা তাহার সদর কলপনায়ও উদয় হইল না । অচলার প্রতি স্নেহে, প্রেমে, কৃতজ্ঞতায় তাহার সমস্ত হৃদয় পরিপািণ হইয়া উঠিল ; কিন্তু চিরদিনই সে নিঃশব্দ প্রকৃতিৰ লোক ; আবেগ উচ্ছৰাস কোনদিন প্রকাশ-করিতে পারিত না, পরিলেও হয়ত তাহার মাখে নিতান্তই তাহা একটা অপ্রত্যাশিত, অসংলগ্ন আচরণ বলিয়া লোকের চোখে ঠেকিত । বরঞ্চ, অ্যাজ সন্ধ্যার সময় যখন সে একাকী কেদারবাবার সহিত দই-চারিটি কথাবাতার পর বাসায় ফিয়িয়া গেল, তখন অন্যান্য দ্বিনের মত অচলার সহিত দেখা করিয়া তাহাকে একটা ছোট্ট নমস্কার পর্যন্ত করিয়া যাইতে পারিল না ! কথাটা কেদারবাব নিজেই পাড়িয়াছিলেন । প্রসঙ্গ উত্থাপন হইতে শার করিয়া সম্পমতি দেওয়া-মায় দিন-স্থির পর্যন্ত, একাই সব করিলেন । কিন্তু সমস্তটাই যেন অনন্যেপায় হইয়াই করিলেন মখে তাঁহার স্ফুটিত বা উৎসাহের লেশমাত্র চিহ্ন প্রকাশ পাইল না । তথাপি দিন কাটিতে লাগিল এবং ক্ৰমশঃ বিবাহের धन उधानिक । পরশ বিবাহ । কিন্তু মেয়ের বিবাহে তিনি কোনরূপ ধামধাম হৈচৈ করিবেন। YSuDBB BDuS S DBDBB DDDS SDBDD KDBDBB BBDDYY DBBD নিঃশব্দে হইতে পারে, তাহার লেটি করেন নাই । আজও বিকাল-বেলা তিনি যথাসময়ে চা খাইতে বসিয়াছিলেন । একটা সেলাই বলইয়া অচলা অনতিদ্বরে চৌকির উপর বসিয়াছিল । অনেকদিন অনেক দঃখের মধ্যে দিন-যাপন করিয়া আজি কয়েকদিন হইতে তাহার মনের উপর বে। শান্তিটুকু স্থিতিলাভ