এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
প্রতিবেশিনী
তা নাই রইল। কিন্তু ঠাকুর-জামাইও ঠিক এইরকম কত মাস ধরে শয্যাগত ছিল। তাই বলি বাছা, ফরিদপুর থেকে আনিয়ে নেনা সেই কপিলেশ্বর ঠাকুরের— যদি বলিস তো না-হয় আমার ছেলে অতুলকে—
হিমি
তুমি একবার মাসিকে বলে দেখে তিনি যদি—
প্রতিবেশিনী
তোর মাসি? সে তো কানেই আনে না। সে কি কিছু মানে। যদি মানত তবে তার এমন দশা হয়? বলি হিমি, তোদের বউ তো যতীনের ঘরের দিক দিয়েও যায় না।
হিমি
না, না, মাঝে মাঝে তো—
প্রতিবেশিনী
আমার কাছে ঢেকে কী হবে, বাছা। তোমরা যে বড়ো সাধ করে এমন রূপসী মেয়ে ঘরে আনলে— এখন দুঃখের দিনে তোমাদের পরীবউয়ের রূপ নিয়ে কী হবে বলে তো। এর চেয়ে যে কালো কুচ্ছিৎ—
৬