পাতা:গোবিন্দরাম - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৫

গোবিন্দরাম । . ܬ বান্ধব নাই, বোধ হয়। ইহারও তাঁহাই ; কিন্তু ক্ৰমে দেখিলাম, তাহা DBDB S BBD D BDBDB BBB DDBBuD DBDBD DDD LL করিতে আসিলেন ; আর এক দিন সুরযামল বলিয়া একটি ভদ্রলোক । আসিলেন। পূর্বে যে তিনি আমাকে বলিয়াছিলেন যে তঁহার নিকট রং-বেরংয়ের লোক আসে, এখন দেখিলাম তাহা সত্যই । প্ৰায় প্ৰত্যহই তঁহার নিকট রকমের নানা লোক আসিতে লাগিল। তিনি তাহদের সহিত গোপনে কথা-বাৰ্ত্ত কহিতেন। কি কথা হইত, তাহা আমি জানিতে পারিতাম না । জানিবার ইচ্ছা করা অন্যায় বিবেচনা করিয়া আমি কখনও সে বিষয়ে উৎসুকও হই নাই। তিনি কি কাজ কৰ্ম্ম করেন, তাহাও তেঁাহাকে কখনও জিজ্ঞাসা করি। নাই। ভাবিলাম, তিনি নিজেই একদিন কথায় কথায় বলিয়া ফেলিবেন, আমার জিজ্ঞাসা করা ভাল দেখায় না। একদিন দেখিলাম, একখানা পাওনিয়র কাগজ তাহার পথে পড়িয়া আছে। একটা প্ৰবন্ধের পার্শ্বে লালকালীর দাগ দেওয়া রহিয়াছে ; দেখিয়া পড়িতে আরম্ভ করিলাম। দেখিলাম, প্ৰবন্ধটির নাম “জীবন-পৰ্যবেক্ষণ।” নূতন নাম দেখিয়া একটু বিশেষ আগ্রহের সহিত পড়িতে লাগিলাম। পড়িয়া কিন্তু সন্তুষ্ট হইতে পারিলাম না। একজন লোক আশে পাশের সকল বিষয় বিশেষরূপে দেখিলে বে। কত দূর শিক্ষা লাভ করিতে পারেন, তাহাই প্রমাণ করিবার চেষ্টা হইয়াছে। লেখক বলেন, চেষ্টা করিলে যে-কেহ অপরের চক্ষু দেখিয়া, মুখের ভাব দেখিয়া, তাহার হাবভাব বুঝিয়া, অনায়াসে সেই লোকের হৃদয়ের অন্তস্তম প্রদেশের কথাও জানিতে পারেন। এরূপ লোকের / নিকট কিছু গোগান করা বা মনের ভাব লুকাইয়া রাখা ৰা। কোন ‘রূপ প্রতারণা করা অসম্ভব। লেখক বলেন ;- . . . . . .