পাতা:গোবিন্দরাম - পাঁচকড়ি দে.pdf/৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Se গোবিন্দরাম । রক্তের দাগ বা অন্য জানোয়ারের রক্তের দাগ কি কোন ফলের রসের দাগ, তা ঠিক করুবার উপায় ছিল না। অণুবীক্ষণ দিয়ে পরীক্ষা করলে কতক কতক বুঝা যেত বটে, কিন্তু ঠিক হত না ।” আমি। তা ঠিক, আমাকে পুলিশ-চালানী অনেক রক্তের দাগ পরীক্ষা করতে হয়েছে, কিন্তু অনেক চেষ্টায়ও ঠিক বলতে পারি নাই। আপনি কি আবিষ্কার করেছেন ? গোবিন্দ। আপনি ত জানেন যে, রক্তে দুটা জিনিষ আছে, একটা জলীয় ভাগ আর একটা রক্তের ভাগ। রৌদ্রে শীঘ্রই জলীয় DDDD DDD DD DDSBBDB BBDBuD DBDDBBBDBuD D KBB SS আমি । তা ত নিশ্চয় । গোবিন্দ । কিন্তু মানুষের রক্তের জলীয় ভাগ আর জানোয়ারের ब्रहङद्र व अछा किछूद्र अनौब डॉश (15 नब्र। আমি। এ ত সকলেই স্বীকার করবে। গোবিন্দ। তবে কোন উপায়ে যদি মানুষের রক্তের জলীয় ভাগ শিশিতে ধরিয়া রাখা যায়, তবে কোন রক্তের দাগের মত চিহ্ন দেখিলে ঐ জল একটু ঐ দাগের উপর ঢালিয়া দিলেই সেটা মানুষের রক্তের দাগ কিনা তখনই জানতে পারা যাবে। নয় কি ? আমি। যদি মানুষের রক্তের জলীয় ভাগ ধরে রাখতে পারা যায়, তা হলে মানুষের রক্তের দাগ যত দিনেরই হউক না, তা অবশ্যই ঐ জলীয় ভাগ ঐ দাগে দিলে নিশ্চয়ই জানতে পারা যেতে পারে। “দেখুন,” বলিয়া গোবিন্দ বাবু একখানা রুমাল তুলিয়া ধরিলেন। দেখিলাম, তাহাতে রক্তের দাগের মত খানিকটা দাগ লাগিয়া আছে। পরে তিনি “এই দেখুন,” বলিয়া একখানি ছুরি নিজের একটা অঙ্গুলীতে অম্লানবাদনে বসাইয়া দিলেন। ঝর ঝাবু করিয়া রক্ত পড়িতে