পাতা:গৌড়ের ইতিহাস (প্রথম খণ্ড).djvu/২৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম অধ্যায় । ২২৩ বোয়াল ও রুই মাছ খাদ্যের মধ্যে ধরা হইয়াছে। * ইহাতে অনুমিত হয়, ঐ তন্ত্রখানি বঙ্গদেশে রচিত হইয়াছে । শক্তিসঙ্গমতন্ত্রে শিলাহট (শিলেট) ও তৎপূৰ্ব্ববৰ্ত্তী পুলক্ষ্মী দেশের নাম আছে। উহাতে লিখিত আছে, পুলন্ধী দেশের লোক নরনারায়ণ। শক্তিসঙ্গমতন্ত্ৰে মকেশ ঐরাক ও খোরাসানের নাম থাকাতে স্পষ্টই বোধ হয়, উহা মুসলমানদের সঙ্গে হিন্দুদের + পরিচয়কালে রচিত হইয়াছিল । পীঠসমূহের বিবরণ পাঠ করিলে বোধ হয়, বৌদ্ধমত-নিরাকরণার্থ হিন্দুগণ ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে, একান্নটী স্থান, ভৈরব ও শক্তি আরাধনার কেন্দ্রস্থল করেন । সাধারণ লোকে ভৈরব ও শক্তির সহজ আরাধনায় অনুরক্ত হইয়া পড়ে। রাঢ়, বঙ্গ ও চিতাভূমিতে, এবং কামরূপে তন্ত্রচুড়ামণির মতে, এই সকল পীঠস্থান—বৈদ্যনাথ, বহুলা, ত্রিপুরা, ত্রিস্রোতা, কামরূপ, ক্ষারগ্রাম, কালীপীঠ, কিরীট, করতোয়াতট, নলহাটী, বক্রেশ্বর, যশোর, অট্টহাস ও চট্টল কুঞ্জিকাতন্ত্রে পাটলা • সেই সময়ে বাঙ্গালার নদ নদীতে বোয়াল, রোহিত, ফলী, চিতল, কবরী, শফর, থলেশল্প ( খলিশ ), ইলিশ, চাদ, ইর্চ, শকুল, কুচিয়া, গাগর, শাল প্রভৃতি মৎস্ত পাওয়া যাইত । + মুসলমানের ভারতবাসীদিগের হিন্দু নাম দেয়। এখন যেমন ইংরেজের যে ভাবে নেটিভ, শব্দের ব্যবহার করে, মুসলমানেরাও সেইভাবে হিন্দু শব্দের ব্যবহার আরম্ভ করে। পূৰ্ব্বে হিন্দুদের আর্য নাম ছিল। গৌড় প্রদেশবাসৗদিগকে গৌড়ীয় বলিত । ঃ কর্ণসুবর্ণের গুপ্ত-বংশীয় রাজগণ বৌদ্ধ ধৰ্ম্মের শত্রু ছিলেন, তাহীদের সময়ে রাঢ়দেশে হিন্দু ধৰ্ম্মের ভূয়সী শ্ৰীবৃদ্ধি হয়। বীরভূম জেলার উত্তরপূর্বাংশ মুর্শিদাবাদের ফতে সিংহ পরগণা বৰ্দ্ধমানের উত্তরাংশ ও ইন্দ্রাণী পরগণায় বহু প্রাচীন ভগ্ন দেবমূৰ্ত্তি দৃষ্ট হয়। তন্ত্রোক্ত একান্ন পীঠের টা মহাপীঠ ও টা উপপীঠ এই প্রদেশেই বর্তমান । সেই পাঁচটী মহাপীঠ—(১ম) অট্টহাসের ফুল্লর দেবী ও বিশ্বেশ ভৈরব। (২) নলহাটীতে কালিকা দেবী ও যোগীশভৈরব। (৩) বহুল বা কেতুগ্রামে বহুলাদেবী ও डौक्रक:छब्रव । (४) कौब्र अंt.म पूणामाizनदी ७ कौब्रकरेखद्रव । कषिङ त्रांरह, श्रूक्वं