পাতা:গৌড়ে সুবর্ণ বনিক - শিবচন্দ্র শীল.pdf/২৩

cशोरg श्वत्र दक् ि। ଅଲ୍ଯୋତ -যুবতীনাং পৃথকৃতীৰ্থং বিনা ভক্ত দ্বিজোত্তম। সুখদাং নাস্তি বৈ লোকে স্বৰ্গমোক্ষপ্ৰদায়কম ৷ ( পদ্মপুরাণ-ভূমিখণ্ড-২৬ অধ্যায় ) হে প্রিয়, আমি তোমার ধৰ্ম্মপত্নী, আমি তোমার সাহিত একসঙ্গে পুণ্যকাৰ্য্য করিবার অধিকারিণী। পতির যে পথে গতি, আমারও সেই পথে গতি এবং তুমি আমার পতি-দেবতা, তোমাকে আমি ভজনা করিতেছি। (আপনি আমাকে ফেলিয়া তীর্থযাত্রায় উদ্যত হইলেও) হে দ্বিজোত্তম, সতীধৰ্ম্ম হেতু আমি কখনও তোমাকে ত্যাগ করিতে পারিব না-নারীদের উত্তমগতি দায়ক ও পাপায় পতিব্ৰত্যাখ্য উত্তম ধৰ্ম্ম কাৰ্য্য, তোমার সহিত করিব।--যে স্ত্রী পতিপরায়ণা হয়েন, লোকে তঁহাকে পুণ্যবতী বলিয়া থাকে। হে দ্বিজোত্তম, যুবতীদের স্বামী ছাড়া আলাদা তীর্থ দৰ্শন নাই-যুবতী যদি স্বামীকে সঙ্গে না লইয়া তীৰ্থ দৰ্শন করেন, তাহাতে তাহার সুপ, স্বৰ্গ এবং সংসার হইতে মুক্তি কিছুই হয় না । দেখা গেল, শুদ্ধ পতিপরায়ণ সুকলা দেবী, স্বীয় পতিকে দ্বিজোত্তম বলিয়া সম্বোধন করিয়াছেন। কৃকল, দ্বিজোত্তমই ছিলেন, কথিত আছে স বৈশ্য উত্তমো বাগামী ধৰ্ম্মজ্ঞো জ্ঞানবান গুণী । পুরাণে শ্রেীতধৰ্ম্মে চ সদা শ্রবণ তৎপরঃ ॥ যেমন গুণ ও সৎকৰ্ম্ম দ্বারা তিনবৰ্ণাই দ্বিজোত্তম হইয়া থাকেন, তদ্রুপ, দুষ্কৰ্ম্ম দ্বারা তিনবর্ণই দ্বিজবন্ধু অর্থাৎ দ্বিজাধম হইয়া থাকেন। মহাভারতে কথিত আছে—সত্য, দান, ক্ষমা, শীল, আনৃশংস্য, তপস্যা ও দয়া যাহঁতে দৃষ্ট হয়, তিনিই ব্ৰাহ্মণ বলিয়া কথিত হয়েন । শূদ্রে যদি ঐ সকল গুণ থাকে এবং দ্বিজে যদি ঐ সকল গুণ না থাকে, তাহা হইলে সেই শূদ্র, শূদ্র নহেন এবং সেই ব্ৰাহ্মণ, ব্ৰাহ্মণ নহেন । র্যাহাতে ঐ সকল আচরণ লক্ষিত হয় তিনিই ব্ৰাহ্মণ বলিয়া কথিত হয়েন এবং যাহাতে ঐ সকল আচরণ বিদ্যমান না থাকে, তাহাকে শূদ্র বলিয়া নির্দেশ করিতে হয় ১ । ১ সত্যং দানং ক্ষমাশীল মানুশংস্যং তপো ঘুণ । দৃশ্যন্তে যাত্র নাগেন্দ্ৰ স ব্রাহ্মণ ইতিষ্কৃতঃ ॥ শূদ্রেতু যন্তুবেল্লক্ষ্ম দ্বিজে তাঁচ ন বিদ্যতে | ন দৈব শূন্দো ভবেচ্ছদ্রো ব্ৰাহ্মণে ন চ ব্ৰাহ্মণ: | R auna saws rin - na a SLLMTLLLSLLSLLMLLLLLSLS0SMLSSLLSMLMLA SMAS AqA ALAL SLLLSLLLLS S SSATAT