পাতা:গৌড়ে সুবর্ণ বনিক - শিবচন্দ্র শীল.pdf/৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গৌড়ে সুবর্ণ বণিক। a পড়িয়া গিয়াছে, -একালে একটী দেউল মাত্র বিদ্যমান আছে। সাতটি দেউলের নাম হইতে আজাপুরকে সাতদেউলে আজাপুর বলে। দেউল BBB S gDDDS gDS gBD DBBD DBu S LDD D DBDBBBSiB মায়ের ধার শোধ করিলাম”। এই কথা বলিবামাত্র, ছয়টি দেউল পড়িয়া BBY S S LLLBDD DBBDD DD DBDD DBBBDSSYS0S S SDDDD DDD GGE হয় নাই, মায়ের ধার কি গুধিতে পারি ?”-এই কথা বলায়, অবশিষ্ট দেউলটি ঠারো রহিল, পড়িল না। এই স্থান জৈন ক্ষেত্র ছিল, তাহাতেই এখানে জৈন কীৰ্ত্তি, আজিও বিদ্যমান রহিয়াছে। এখানে মানবদেহ প্ৰমাণ চন্দ্ৰলাঞ্ছন অষ্টমজিন চন্দ্ৰপ্ৰভের উপবিষ্ট শিলামূৰ্ত্তি, শিল্পলিপি ও এক বৃক্ষতলে মানবদেহাৰ্দ্ধপ্রমাণ দণ্ডায়মান শঙ্খলাঞ্ছন দ্বাবিংশ জিন নেমিনাথের পাষাণ বিগ্রহ এবং নেৰ্মিনাথকে বেষ্টন করিয়া স্থাপিত ৯টি পাষাণমূৰ্ত্তি এবং নিকটে অগরদিঘি নামক এক বৃহৎ দীর্ঘিকা আছে। বোধ হয়, দীর্ঘিকা কৰ্ত্তার নাম অগর ( সেন ? ) বা হিরণ্য ( হরিয়ানা ) দেশের অগ্ৰোত গ্ৰাম নাম হইতে যে বণিকগণ, অগরবালা নামে খ্যাত হইয়াছেন, সেই বণিকদের কোনও ব্যক্তি এই দীঘি খনন করাইয়াছিলেন এবং দেউল ও দেব। বিগ্ৰহ সকল তাহারই কীৰ্ত্তি ঘোষণা করিতেছে। शश्न्मा । ত্ৰিবেণি ঘাটের চারিক্ৰোশ। পশ্চিমে মহানাদ নামক এক গ্ৰাম আছে। এই স্থান কণকটু যোগিদিগের তীর্থ। এখানে এই যোগিদিগের জটেশ্বর নামক এক শিব এবং এই সম্প্রদায়ী সম্পত্তিশালী এক যোগী রাজা আছেন। এই স্থান সম্বন্ধে প্ৰবাদ এই-এখানে একটি দক্ষিণাবর্ত শঙ্খ পতিত ছিল এবং তন্মধ্যে বায়ু প্ৰবেশ করিয়া মহানাদ উৎপন্ন করিয়াছিল, তাহাতেই এই স্থানের নাম মহানাদ । ঐ প্রবাদ হইতে মনে হয়, এখানে এমন এক সভঘারাম ছিল, যে সঙ্ঘারামবাসী ভিক্ষুসজেঘর উচ্চারিত “ওঁ মণিপদ্মে হুং” মন্ত্রের বা নমো বুদ্ধায়, নমো ধৰ্ম্মায়, নমঃ সঙ্ঘায় এবম্বিধ দিগন্ত অভিনদী মহানাদ সৰ্ব্বদা উখিত হইত বলিয়া ঐ সজঘারামের আশ্রয়ীভূত স্থান, মহানাদ নামে খ্যাত হইয়াছিল ।