পাতা:গ্রীসদেশের ইতিহাস.pdf/২১

X 8 গ্রীস f : কার বরিবার উদেশে অদ্ভূত কারণ নির্দেশ পূর্বক নানাবিধ স্বকপোল কল্পিত অলীক রচনী দ্বার ট্রয়দেশীয় সংগ্রামের সম্মুদায় বৃত্তান্ত কল্পন এবং তাদৃশ অস্তৃতাকারে বর্ণনা করিয়াছেন । ট্রয়দেশ উৎসল্প হইলে পর বীরগণ স্বদেশে প্রত্যাগমন করেন। প্রত্যাগমন কালে পথি মধ্যে র্তাহাদিগের বিপদের পরিসীমা ছিল না। পথি মধ্যে অনেকেই দেহত্যাগ করেন। র্যাহার। জীবিত ছিলেন, তাহার স্বদেশে উপস্থিত হইয়। দেখিলেন, তাহাদিগের পৈতৃক রাজ্যপদ অন্য লোকে অধিকার করিয়াছে, কাহার বা রাজ্যে অতিশয় অরাজকত হইয়াছে। কবিগণ টয়দেশীয় যুদ্ধ বৃত্তান্ত যেরূপে বর্ণন করুন, তাহাদিগের গ্রন্থ পাঠ করিলে তদানীন্তন গ্ৰীসদেশীয়দিগের সংসার যাত্র। নিৰ্ব্বাহের রীতি, রাজা শাসন প্রণালী এবং ধৰ্ম্ম প্রভৃতি নান। বিযয় অবগত হওয়া যায়। বীর পুরুষদিগের সময়ে গ্রীসদেশে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বহুতর স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র রাজ্য ছিল। প্রায় প্রতি রাজ্যেই দাস, অদস ও ੋਜੀ এই ত্ৰিবিধ লোক ছিল । যে সকল ব্যক্তি জয় লাভ দ্বারা যে যে প্রদেশ অধিকার করিয়ণ তথায় বসতি করিত, তাহার। সেই সেই প্রদেশের ভূস্বামী বলিয়। পরিগ.ণিত হইত এবং সেই সকল ব্যক্তি পৌরপ্রধান বলিয়া নিৰ্দেশিত হইত। তাহার রণস্বরাগ সাইস এবং পুরুষকার এই কয় গুণ দ্বার সবিশেষ বিখ্যাত ছিল । তাহাদিগের মধ্যে যিনি সৰ্ব্ব প্রধান হইতেন, তিনিই রাজপদে অভিষিক্ত হইতেন । যে সকল ব্যক্তি সমরে বন্দীকৃত ও অন্যের নিকট হইতে ক্রীত হইত, তাহার। দাস বলিয়া পরিগণিত হইত। দাসত্ব অবস্থায় জাত দাসগণের সস্তান সস্তুতিও দাসমধ্যে নিবেশিত হইত । দাসগণ আপুন অtপন প্রভুর উদ্যানের কৰ্ম্ম, পশুযুথ চারণ এবং গৃহ কৰ্ম্ম সম্পাদন করিত। জেতৃগণ যে যে প্রদেশ জয় করিয়া লইতেন, তত্ৰত সমুদায় ব্যক্তিকে দাসত্বে নিয়োজিত করতেন না। যাহারা দাসত্ত্বে নিয়োজিত ন হইত, তাহার। তাঁদসি বলিয়া পরিগণিত হইত। ঐ সকল ব্যক্তি বেতন লইয়া ভূস্বামীদিগের কৃষিকার্য নিৰ্বাহ করিত। যাহাকে প্রকৃত রাজকীয় ব্যবস্থা বলিয়া.উল্লেখ করা যা