পাতা:চতুষ্কোণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চক্ষুকোণ এই অভিশাপ চিরকালের-যখন যেদিকে গতি, সেদিক ছাড়া অন্য কোনদিকে জগতের সার্থক অস্তিত্ব আছে ভাৰা যায় না । একদিন আলোচনা ও পরামর্শের জন্য রাজকুমার বিকালবেলা হাজির হয় বন্ধু পরেশের কাছে। পরেশ বলে, এ্যানাটমি শিখতে চাও ? সেটা তো এমন কিছু BDDD BDBB DDD S DD BB BBD DDBD DBDBDB BB SS DB BD কি, পয়সা দিয়ে মড়া কিনবে, ছুরি দিয়ে কাটবে মড়া! জীবনের সঙ্গে সে খুজিতেছে জীবন্ত মানুষের সংযোগ ও नाभछोटद्ध ट्रौडि, भgा कांशिा उांझ श्tद कि ? উৎসাহের সঙ্গে রাজকুমার পরেশকে ব্যাপারটা বুঝাইয়া বলিতে আরম্ভ করে । পরেশ ডাক্তার মানুষ, রাজকুমারের কথা শুনিতে শুনিতে সে হাসিতে আরম্ভ করিয়া দেয়। —হাত দেখার ব্যাপারটা জানি, শরীর দেখাটা নতুন ঠেকছে। —তুমি হাত দেখায় বিশ্বাস কর না ? -না। ওসব বুজরুকি । --তুমি যা জান না। তাই যদি বুজরুকি হয়-আমি জানি না বলে নয়। একটা কিছু সম্ভবপর। কিনা সাধারণ বুদ্ধিতেই মোটামুটি বোঝা যায়। ভবিষ্যৎ কখনো মানুষের হাতে লেখা থাকতে পারে! হাত দেখে কখনো বলা যেতে পারে একদিন মানুষের জীবনে কি ঘটবে না-ঘটবে ? -নগেনবাবু যে এক বছরের মধ্যে অন্ধ হয়ে যাবেন, তুমি কি করে জানলে ? --সেটা ভিন্ন কথা। নগেনবাবুর চোখে অসুখ হয়েছে, চোখের এই অসুখে বছরখানেকের মধ্যে মানুষ অন্ধ হয়ে গেছে। -কয়েকটা চেনা লক্ষণ দেখে তুমি জানতে পেরেছি, নগেনবাবুর