পাতা:চন্দ্রশেখর- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/১৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চন্দ্রশেখর শৈবলিনীর মুখপ্রতি চাহিয়া রছিলেন। কিছুই বুঝিতে পারিলেন মা । অকস্মাৎ শৈবলিনী বিকট চীৎকার করিয়া উঠিল—“প্ৰভু! রক্ষা কর । রক্ষা কর । তুমি আমার স্বামী ! তুমি না রাখিলে কে রাখে ?” { শৈবলিনী মূৰ্ছিত হইয়া ভূতলে পড়িল । * চন্দ্রশেখর নিকটস্থ নিকর হস্ততে জল জানিয়া শৈবলিনীর মুথে সিঞ্চন করিলেন । উত্তরায়ের দ্বারা ব্যজন করিলেন। কিছুকাল পরে শৈবলিনী চেতনাপ্রাগু হইল। শৈবলিনী উঠিয় বসিল । নীরবে বসিয়া কাদিতে লাগিল। # চক্ৰশেখর বলিলেন, “কি দেখিতেছিলে ?” ζει সেই নরক । • ". . . . . চষ্ট্রশেখর দেখিলেন, জীবনেই শৈবলিনীর নরকভোগ আরম্ভ হইয়াছে । শৈবলিৰ ক্ষণ পরে বলিল, ' “আমি মৰিতে পারিব মা—আমার ঘোরতর নরকের ভয় হইয়াছে । মরিলেই নরকে যাইব । আমাকে বাচিতেই হইবে। কিন্তু এক্লাকিনী, আমি দ্বাদশ স্ব-সর কি প্রকারে বাচিব ? জামি চেতনে অচেতনে কেবল নরক দেখিতেছি।” চন্দ্রশেখর বলিলেন, “চিন্তা নাই—উপবাসে এবং মানসিক ক্লেশে, এ সকল উপস্থিত হইয়াছে। বৈপ্তের ইহাকে বায়ুরোগ বলেন। তুমি যোগ্রামে গিয়া গ্রামপ্রান্তে কুটার নিৰ্ম্মাণ কর । সেখানে স্বন্দরী জাসিয়া তোমার তত্ত্বাবধারণ করবেন— চিকিৎসা করিতে পারিবেন ।” সকল শৈৰলিনী, চক্ষু মুদিল-দখিল, গুহাপ্রাস্তে স্থলী স্বাক্ষাইয়া, প্রস্তরে શ્રેણી–સર્ભ छूणिग्नt tाफ़ाइब्र आ८झ्