পাতা:চরিত্রহীন - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৩১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চরিত্রহীন 9SA কিছুক্ষণ পরে বলিলেন, আসক্তির বন্ধন আর তোমার জন্যে নয়, সাবিত্রী। ঘভোগ্য উইকি তোমাকে কলের বাইরেই এনে ফেলেচে বোন, আর তার ভেতরে যেতে চেয়ো না । চিরদিন বাইরে থেকে তাকে বকে করে রেখো, এই আমার অনরোধ । শনিয়া পাষাণ-মতি’র মত সাবিত্রী নতনেত্ৰে বসিয়া রহিল। আজ সতীশ আর BBBBS DDD BOBB DB DDDDL BB uDBBY DBD YS SDDLD DDDSS তাহার বাসনার, তাহার পরম সখের, চরম দঃখের, তাহার সদ্যঃসহ বেদনার আজ তাহার চোখের উপরেই সমাধি হইল, কিন্ত ক্ষদ্র একটা নিঃশ্ববাস পষত সে পড়িতে দিল না। ব্যথায় বকের ভিতরটা মাচড়াইয়া উঠিতে লাগিল, কিন্তত সবংসহ। বসন্মতী যেমন করিয়া তাঁহার অন্তরের দরজায় অগ্ন্যুৎপাত সহ্য করেন, ঠিক তেমনি করিয়া সাবিত্রী অবিচলিত মাখে সমস্ত সহ্য করিয়া স্থির হইয়া বসিয়া রহিল । উপেন্দ্র তাহার অবনত মাখের প্রতি পােনরায় দণ্টিপাত করিয়া কহিলেন, আমি সমস্তই টের পাচ্ছি বোন,কিন্ত বইতে না পারলে কি এ ভার তোকে দিয়ে যেতম রে ? প্রতাত্তরে সাবিত্ৰী শােধ তাঁহার কপালের চলগলি নাড়িয়া দিল । অকস্মাৎ সতীশ চীৎকার করিষা উঠিল, অ্যাঁ, এ যে বৌদি 2 সাবিত্ৰী চমকিয়া মােখ তলিয়া দেখিল, এ সেই গঙ্গার ঘাটের পাগলী। পা টিপিয়া অত্যন্ত সন্তপণে ঘরে ঢাকিতেছে । চক্ষের পলকে ঘরটা একেবারে চািকত झ्छेझा छैछैन् । কিরণময়ীর সদীঘ রক্ষ চলের রাশি মাখে, কপালে, পিঠের উপর সবত্র ছড়াইয়া BuuLDS BBBB DBDu DD DTBS OEKDB Du 0DDYSL BO BDBD DB শোকম্যুতি ধরিয়া সহসা ঘরের মাঝখানে আসিয়া দাঁড়াইয়াছে। সতীশের পানে চাহিয়া ফিসফিস করিয়া কহিল, খাজে আর পাইনে ঠাকরপো। DB BDBBD DBD DDSGB D DD BB DB BBB DDD DBBLLLLS আজ কালীবাড়ি থেকে আসছিলাম, ভাগ্যে বেহারীর সঙ্গে পথে দেখা হলো-তাই তার পেছনে পেছনে আসতে পারলাম । উপেন্দ্রর দিকে ফিরিয়া চাহিয়া জিজ্ঞাসা করিল, আজ কেমন আছ ঠাকরপো ? ऐgoन्न शाऊ भाट्रिक्षा छानादेल-छाल नक्ष । কিরণময়ী অত্যন্ত বেদনার সহিত কহিল, মরে যাই । সারবালা আর নেই শনে আমি কে’দে বাঁচিনে । সেই তা আমার গাের । সেই তা আমাকে বলেছিল, ভগবান আছেন! তখন যদি তার কথাটা বিশ্ববাস হতো। সহসা তাহার চক্ষা দিবাকরের পান্ডার মাখের উপর পাড়িতেই বলিয়া উঠিল, আহা ! তুমি কেন আমন কুণ্ঠিত হয়ে রয়েছ, ঠাকুরপো, তোমাকে কি এরা লন্জা দিচ্ছে ? বলিয়াই উপেন্দ্রর প্রতি তীর দণ্টিনিক্ষেপ করিয়া কহিল, ওকে তোমরা দখে দিয়ো না ঠাকুরপো, আমার হাতে যেমন ওকে সাপে দিয়েছিলে, সে সত্য একদিনের জন্যে ভাঙ্গিনি-ওকে প্ৰাণপণে রক্ষা করে এসেছি । কিন্তু আর আমার সময় নেই-এবার ওকে তুমি ফিরিয়ে নাও। হঠাৎ শান্ত হইয়া স্নিগ্ধকণ্ঠে বলিল, আমার অচিলে মা কালীর প্রসাদ বাঁধা আছে, ঠাকুরপো, এবটু খাবে ? হয়ত ভাল হয়ে যাবে। শানেচি এমন কত লোকে ভাল GT ZE একদিন যে রমণীর রূপেরও সীমা ছিল না, বিদ্যা-বুদ্ধিরও অবাধ ছিল না, এ