পাতা:চারিত্রপুজা ২য় সংস্করণ.pdf/৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিদ্যাসাগরচরিত 는업 তাহার অপভ্রংশ কমুরে জৈ বলিয়া ক্ষ্যাপাইত, তিনি তখন তোংলা ছিলেন, রাগিয়া কথা বলিতে পারিতেন না ।* এই বালক রাত্রি দশটার সময় গুইতে যাইতেন । পিতাকে ৰলিয়৷ যাইতেন, রাত্রি দুইপ্রহরের সময় তাহাকে জাগাইয়া দিতে। পিত আৰ্ম্মাণিগির্জার ঘড়িতে বারোটা বাজিলেই ঈশ্বরচন্দ্রকে জাগাইতেন, বালক অবশিষ্ট রাত্রি জাগিয়া পড়া করিতেন। ইহাও একগুঁয়ে ছেলের নিজের শরীরের প্রতি জিদ। শরীরও তাহার প্রতিশোধ তুলিতে ছাড়িত না। মাঝে-মাঝে কঠিন সাংঘাতিক পীড়া হইয়াছিল, কিন্তু পীড়ার শাসনে তাহাকে পরাভূত করিতে পারে নাই । ইহার উপরে গুহকৰ্ম্মও অনেক ছিল। বাসায় তাহার পিতা ও মধ্যমত্ৰাতা ছিলেন। দাসদাসী ছিল না । ঈশ্বরচন্দ্র দুইবেলা সকলের রন্ধনাদি কাৰ্য্য করিতেন। সহোদর শম্ভুচন্দ্র তাহার বর্ণনা করিয়াছেন। প্রত্যুষে নিদ্রাভঙ্গ হইলে ঈশ্বরচন্দ্র কিয়ৎক্ষণ পুস্তক আবৃত্তি করিয়া গঙ্গার ঘাটে স্নান করিয়া কাশীনাথবাবুর বাজারে বাটামাছ ও আলু-পটলতরকারী ক্রয় করিয়া আনিতেন। বাটুনা বাটিয়া উনান ধরাইয়া রন্ধন করিতেন। বাসায় তাহার চারিজন খাইতেন। আহারের পর উচ্ছিষ্ট মুক্ত ও বাসন ধৌত করিয়া তবে পড়িতে যাইবার অবসর পাইতেন। পাক করিতে করিতে ও স্কুলে যাইবার সময় পথে চলিতে চলিতে পাঠামুশীলন করিতেন । এই তো অবস্থা। এদিকে ছুটির সময় যখন জল থাইতে যাইতেন, তখন স্কুলের ছাত্র যাহারা উপস্থিত থাকিত, তাহাদিগকে মিষ্টান্ন খাওয়াইতেন। স্কুল হইতে মাসিক যে বৃত্তি পাইতেন, ইহাতেই তাহা ব্যয় হইত। আবার, দরোয়ানের নিকট ধার করিয়া দরিদ্র ছাত্রদিগকে

  • नcशमब्र अख 5ल बिनtब्रङ्ग rगोठ दिनानांनबलीदन छब्रिङ ।