সময়টাতে হয়েছিল, “কনকবলয়ভংশরিক্তপ্রকোষ্ঠঃ”— আমিও হয় ত হতে পারতেম কিন্তু কনক বলয়ের বিল শোধবার মত আমার সামর্থ্য নেই— তবে কিনা কিছুকাল থেকে প্রকোষ্ঠের পরিধি একটু যেন কমে আসচে। আর আর সব লক্ষণ ভালোই— আহার সেই রকম জল দিয়ে নেবু দিয়ে নীচে– অন্যবিধ ভোগের যে ব্যবস্থা সেও অত্যন্ত স্নিগ্ধ এবং স্বল্পমাত্র, অর্থাৎ একটি ত্রিবার্ষিকী আছেন তার সঙ্গে যে রসালাপ করে থাকি সে গণ্ডার কিম্বা ভালুকের জীবনচরিত নিয়ে— তাতে অলঙ্কারশাস্ত্র লিখিত প্রথম রসটির ছিটেফোটাও নেই।— এই পত্র আজ রাত্রে জগদানন্দবাবুর হাত দিয়ে রওনা করে দেব— আশা করি কাল যথাসময়েই পাবি। ইতি ১ আষাঢ় ১৩৩২ ভানুদাদা `\ෂ\ෂ ১৮ জুন ১৯২৫
- SΑΝΤΙΝΙΚΕΤΑΝ
BENGAL রাণু এই মাত্র তোর চিঠি পেলুম। লিখেছিস অনেকদিন আমার চিঠি পাস নি। এটা আমার উপরে উল্টো চাপ দেওয়া হল। যা হোক এ কথা নিয়ে ঝগড়া করতে চাই নে। তুই যদি আমাকে চিঠি লেখবার সময় না পাস সেটা ভালো লক্ষণ। আমি আশাকে জানিয়ে রেখেছি যে যদি তোকে অমাবস্যার বাদলা রাত্রে ইলেক্ট্রিক মশালের আলোকে দস্যদল সুখশয্যা থেকে বলপূৰ্ব্বক আড়কোলা করে তুলে নিয়ে যায় তাহলে সেই খবরটা ●》○