পাতা:চিঠিপত্র (অষ্টাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাণুর কনিষ্ঠা ভগ্নী ভক্তিকে রবীন্দ্রনাথ বিশ্বভারতীর শিক্ষিকারূপে কিছুদিনের জন্য ::::: মাত্র পত্রের সন্ধান পাওয়া গেছে। সরযূবালাকে লেখা রবীন্দ্রনাথের যে-পাঁচটি চিঠি ও তারই অনুষঙ্গে লেডি যাদুমতী মুখোপাধ্যায়কে লেখা চিঠি : আছে, তার প্রথমটি ছাড়া সবগুলিই রাণুর বিবাহ-সংক্রাস্ত। ফণিভূষণের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের যোগও প্রধানত রাণুকে কেন্দ্র করেই। প্রথমে আপনির দুরত্ব থাকলেও ক্রমণ ঘনিষ্ঠত বৃদ্ধি পেয়ে তুমিতে পরিণত হয়েছে। রাণুর বিবাহের পরে অবশ্য তার লেখা চিঠিতে অন্য প্রসঙ্গও এসেছে। কায়স্থ সুরেন্দ্রনাথ করের সঙ্গে বৈদ্য রমা (নুটু) মজুমদারের প্রেমমূলক বিবাহ নিয়ে যে সামাজিক সংকট দেখা দিয়েছিল, সেই বিষয়ে ভারতীয় শাস্ত্রজ্ঞ ফণিভূষণের অভিমত রবীন্দ্রনাথ জানতে চেয়েছিলেন। ফণিভূষণের উত্তর পাওয়াল গেলেও রবীন্দ্রনাথের প্রত্যুত্তর থেকে বোঝা যায়, তিনি মানবিক অনুভূতির চেয়ে সামাজিক শাস্ত্রবিধি মেনে চলারই পক্ষপাতী ছিলেন। তার মতামত ঘটনাপ্রবাহকে প্রভাবিত করতে পারে নি *::::::::::: থেকে ফণিভূষণ অবসর নিলে র থ তাকে বিদ্যাভবনের ফণিভূষণ তাকে নিরাশ করেন নি। কাজে আহবান করেন। চিঠিপত্র অষ্টাদশ খণ্ডের অন্তর্ভুক্ত চিঠিগুলির মধ্যে রবীন্দ্রনাথকে লেখা রাণুর ৬৭টি এবং আশার ৩টি (ও অনিলকুমার চন্দকে লেখা ১টি) ఫి: র মূল ইংল্যান্ডের ডাটিংটন হলের অভিলেখাগারে রক্ষিত, শ্ৰীমতী কৃষ্ণ দত্ত তার ফোটো-প্রতিলিপি সংগ্রহ করে পাঠিয়েছেন, এর জন্য তার কাছে কৃতজ্ঞ। ৪ এপ্রিল ১৯২৫ শান্তিনিকেতনে নববর্ষ বা জন্মোৎসবের অনুষ্ঠানে @woማል