পাতা:চিঠিপত্র (ঊনবিংশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রচনাবলী সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ অনেক স্থানেই সজনীকান্তের মতামতকে গুরুত্ব দিতেন তার সাক্ষ্য মেলে রবীন্দ্রনাথ ও সজনীকান্তের চিঠিপত্রের মধ্যে, এই গ্রন্থের পরবর্তী অধ্যায়ে এই প্রসঙ্গ আলোচিত হয়েছে। ১৯৪০ জানুয়ারি মাসে সজনীকান্ত শান্তিনিকেতনে কবিসকাশে উপস্থিত হলে রবীন্দ্রনাথ সজনীকান্তকে বিশ্বভারতীর আর্থিক দুরবস্থার কথা জানান। এবং এই সময়ে রবীন্দ্রনাথ তাকে বিশ্বভারতীর বেতনভোগী অমিয় চক্রবর্তীর কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে অধ্যাপনার কাজে নিয়োগ বিষয়ে সাহায্য করতে বলেছিলেন। সজনীকান্ত রবীন্দ্রনাথের এই অনুরোধে সাড়া দিতে পেরেছিলেন বলে আনুকূল্য না পাওয়ায় দুঃখিত ও সংকুচিত হয়েছিলেন। ১৯৪০-এর এপ্রিল মাসে, ১ বৈশাখ, ২৫ বৈশাখের উৎসবের পরে রবীন্দ্রনাথ কালিম্পঙ যাত্রার উদ্দেশ্যে কলকাতায় এসেছিলেন এবং কলকাতায় প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশের বাড়িতে বরানগরে ছিলেন। কলকাতার ফুটপাথে পুরোনো বই সংগ্রহের এক নেশা ছিল সজনীকান্তের। সেখানেই তিনি পেলেন ‘ন্যাশনাল কাউন্সিল অব এডুকেশন, বেঙ্গল কালেণ্ডর ১৯০৬-৮”। বইটির পরিশিষ্টে জাতীয় শিক্ষা-পরিষদের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র মুদ্রিত ছিল। তন্মধ্যে কয়েকটি Riott 21:12to B2B coist osco—“Paper set by Babu Rabindranath Tagore" :teFR & 2:2ta Hezizé সজনীকান্তের মনে নানা প্রশ্ন জাগে। কলকাতায় সেই সময় কবির কাছ থেকে সবুজ সংকেত পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সজনীকান্ত কবিসকাশে বই সমেত উপস্থিত হয়েছিলেন। এই প্রশ্নপত্রের সম্পর্কে প্রশ্নের জবাবে রবীন্দ্রনাথ সেদিন যা বলেছিলেন এই প্রসঙ্গে সজনীকান্ত > ○&