পাতা:চিঠিপত্র (ঊনবিংশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বলেছিলেন যে, “তারা মনে করেন এই চিঠিটি– রবীন্দ্রনাথ “শনিবারের চিঠি’র গোষ্ঠীকে লিখেছিলেন।’ ] পত্র- 8 ১ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দে মাসিক “শনিবারের চিঠি’র উষালগ্নে, শনিগোষ্ঠীর সঙ্গে কল্লোল ও কল্লোল-অনুসারী অন্যান্য পত্রিকার, আধুনিক সাহিত্যকে কেন্দ্র করে প্রবল বিরোধ বাধে। এই সম্পর্কে সজনীকান্ত লিখেছেন “আমরা কয়েকজন একক (অশোক চট্টোপাধ্যায়, যোগানন্দ দাস, মোহিতলাল মজুমদার ও সজনীকান্ত দাস), শনিবারের চিঠি’ একা— বিরুদ্ধ পক্ষে বড় বড় মহারথী, একুনে সাতাশটি মাসিক ও সাপ্তাহিক পত্র। চারিদিকে ‘ত্ৰাহি ত্ৰাহি রব উঠিয়ছিল ; সেকালের অতি আধুনিক ও আধুনিকত্বের সমর্থক পত্রিকাগুলির পৃষ্ঠা খুলিলেই ইহার পরিচয় মিলিবে ।” একমাত্র রবীন্দ্রনাথ আমাদের পক্ষে ছিলেন। (দ্র, ‘আত্মস্মৃতি’, পৃ. ১৯০) আধুনিক সাহিত্য-সম্পর্কে “শনিবারের চিঠিতে রবীন্দ্রনাথের লেখা প্রার্থনা করে সজনীকান্ত তাকে আনুমানিক ১৩৩৪ কার্তিকে একটি পত্র লিখেছিলেন। ৩রা অগ্রহায়ণ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দে রবীন্দ্রনাথ তার উত্তরটি জানান। ২ ‘প্রবাসী’ ২৭শ ভাগ, ২য় খণ্ড, ২য় সংখ্যা, ১৩৩৪ অগ্রহায়ণ (পৃ. ২১৫-২১৯), রবীন্দ্রনাথের যাত্রীর ডায়ারি’ শিরোনামে ‘সাহিত্যে নবত্ব' প্রবন্ধটি প্রকাশিত হয়। পত্র-৫ ১ তারানাথ রায় -সম্পাদিত সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘আত্মশক্তি’। ২ উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় -সম্পাদিত ১৩৩৪ আষাঢ় মাসিক ‘বিচিত্রা’, ১ম বর্ষ ১ম খণ্ড, ১ম সংখ্যায় (পৃ. ৯-৭০), রবীন্দ্রনাথের 'নটরাজ ঋতুরঙ্গশালা গীতিনাট্য কাব্য প্রকাশিত হয়েছিল। সজনীকান্ত এই গীতিনাট্যের বিরূপ সমালোচনা করে একটি সুদীর্ঘ প্রবন্ধ রচনা করেছিলেন। এবং তা ‘অরসিক রায়’ ছদ্মনামে সাপ্তাহিক X 88