পাতা:চিঠিপত্র (ঊনবিংশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সঙ্গতি’ শীর্ষক গ্রন্থে সংকলিত হয়। অপিচ ‘সংগীতচিন্তা’ গ্রন্থ দ্রষ্টব্য। ১৯৪০ ‘পরিচয়’ পত্রিকার, নবম বর্ষ, দ্বিতীয় ভাগ চতুর্থ সংখ্যায় অধ্যাপক ধূর্জটিপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের—“রবীন্দ্রনাথের প্রভাব ও আধুনিক সাহিত্য” শীর্ষক একটি প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছিল। প্রবন্ধটির তীব্র-প্রতিবাদ করে রবীন্দ্রনাথের একান্ত সচিব সুধাকান্ত রায়চৌধুরী কালিম্পঙ থেকে “রবীন্দ্রসাহিত্যের অবসান” নামক একটি রচনা “শনিবারের চিঠি’তে প্রকাশার্থ সজনীকান্তের নিকট পাঠিয়েছিলেন। রচনাটি ১৩৪৭ জ্যৈষ্ঠের “শনিবারের চিঠি’র প্রসঙ্গ কথায় প্রকাশিত হয়। পত্র-৩৮ ১ বোরিক অ্যাণ্ড ডিউয়ির “টুয়েলভ টিসু রেমেডিজ’ শীর্ষক বইটি বায়োকেমিক চিকিৎসার অন্যতম শ্রেষ্ঠ বই। ২ বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় (বনফুল)—১৮৯৯-১৯৭৯)। প্রখ্যাত সাহিত্যিক। ১৯১৫ সালে তার কবিতা “মালঞ্চ” পত্রিকায়'বনফুল' ছদ্মনামে প্রকাশিত হয়। পেশায় ডাক্তার ও দীর্ঘ চল্লিশ বছর ধরে ভাগলপুরে তিনি প্যাথলজিস্ট রূপে কাজ করেছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি কলকাতায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়, বলাইচাদ মুখোপাধ্যায় ও সজনীকান্ত দাসকে একসময় বড়বাবু, মেজবাবু ও ছোটবাবু বলা হত— এই নামকরণের মধ্যে থেকেই বোঝা যায় তাদের আত্মিক হৃদ্যতা ও বন্ধুত্বের গভীরতা কীরূপ ছিল। পারিবারিক সূত্রে জানা যায় 'বনফুল’ আক্ষরিক অর্থে অনুজ সজনীকান্তের কাছে সকল বিষয়েই ভীষণভাবে নির্ভরশীল ছিলেন। এককথায় সজনীকান্ত ছিলেন তার পরিবারিক বন্ধু, অভিভাবক ও পরামর্শদাতা। পত্র-৩৯ ১ সজনীকান্তের ২৮/৬/৪০ তারিখে লেখা চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে রবীন্দ্রনাথের জবাবী চিঠির আনুমানিক তারিখ ২০/৬/৪০ আছে। (দ্র, সজনীকান্তের পত্র-২১) > ゲ○