পাতা:চিঠিপত্র (ঊনবিংশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র- ৪ পত্রের মাথার উপরে বাঁদিকে লেখা রয়েছে—“গুরুদেব উত্তর দিয়েছেন ১৫/৯/৩৮ ” (দ্র. রবীন্দ্রনাথের পত্র-১১)। পত্র-৫ চিঠির উপরে বা কোণে লেখা আছে “গুরুদেব উত্তর দিয়েছেন ২৮/৯/৩৮”। (দ্র. রবীন্দ্রনাথের পত্র-১২) ১ দ্র, রবীন্দ্রনাথের লিখিত ১১-সংখ্যক চিঠির সূত্র-৩ ২ দ্র, রবীন্দ্রনাথের লিখিত ১২-সংখ্যক চিঠির সূত্র-২ وی -۶Gi চিঠির উপরে বাঁদিকের কোণে লেখা আছে “গুরুদেব উত্তর দিয়েছেন ৩১/১০/৩৮”। (দ্র. রবীন্দ্রনাথের পত্র-১৬) ১ রবীন্দ্রনাথের একান্ত সচিব সুধাকান্ত রায়চৌধুরী। ২ সস্ত্রীক সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়, প্রখ্যাত আলোকচিত্রশিল্পী শস্তু সাহা ও সজনীকান্ত। ৩ দ্র. রবীন্দ্রনাথের লিখিত ১৬-সংখ্যক পত্রের সূত্র-২ পত্র-৭ মূল চিঠিটির নিম্নাংশে লাল কালি দিয়ে বড়ো করে "R" অক্ষরটি লেখা আছে। ১ ৩১/১০/৩৮ তারিখের চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ নাচনের চিঠিটির যথাসময়ে যথাস্থানে পৌছানো সংবাদ জানতে চেয়েছিলেন। (দ্র, রবীন্দ্রনাথের পত্র-১৬) তারই উত্তরে সজনীকান্ত কবিকে পত্ৰযোগে লিখেছিলেন যে নাচনের চিঠির একটি নকল হেমন্তবালা দেবীর কাছে তিনি পৌঁছে দিয়েছিলেন। এবং কবির লেখা আসল চিঠিটি “শনিবারের চিঠি’তে প্রকাশার্থে নিজের কাছে তিনি রেখেছিলেন। প্রসঙ্গত রবীন্দ্রনাথ তার প্রশস্তি কবিতা, নাচনচন্দ্রের জবাব ও পরে কবির নিজের জবাব, সমগ্র রচনাটিকে একটি প্রবন্ধাকারে গ্রথিত করে, তার নাম দিয়েছিলেন—“অতি আধুনিক ভাষা”। প্রবন্ধটি ১৩৪৫ অগ্রহায়ণ সংখ্যার “শনিবারের চিঠি’তে প্রকাশিত হয়েছিল। > > २