পাতা:চিঠিপত্র (ঊনবিংশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এই প্রসঙ্গে হেমন্তবালা দেবীকে লেখা রবীন্দ্রনাথের চিঠি লক্ষণীয় ; কবি লিখেছেন “আমার কাছে নাচনের চিঠি এসেছিল সজনীর দৌত্যে—উত্তর গেছে তারই হাত দিয়ে-দূত যদি সে চিঠি লোপ করেন তবে সে নালিশ তোমরা মিটিয়ো—শনিবারের চিঠিতে ওটা বের হবে ভাবিনি-মনে করেছিলুম ওটা অলকায় বেরবে।’ (দ্র, চিঠিপত্র নবম খণ্ড, পত্রসংখ্যা २ 8७, *j. ७१S) ২ আত্মস্মৃতিতে সজনীকান্তলিখেছেন—“৫ই নবেম্বর শনিবার প্রাতঃকালের ট্রেনে আমরা বোলপুরে পৌছিলাম”। (দ্র ‘আত্মস্মৃতি’, পৃ. ৫০৪) এই সূত্রে বলা যেতে পারে যে তারা ভোরের ট্রেনে রওনা হয়ে বেলা বারোটায় শান্তিনিকেতনে এসে পৌঁছেছিলেন। ৩ সস্ত্রীক সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়, শম্ভু সাহা ও সজনীকান্ত। ৪ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়। ৫ নন্দলাল বসু : ১৮৮২-১৯৬৬। প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী। ১৯১৪ সালে তিনি শান্তিনিকেতনে চিত্রশিক্ষার অধ্যাপক রূপে যোগদান করেন। পত্র-৮ পত্রের উপরে লাল কালিতে “file" শব্দটি লেখা আছে। ও ডানদিকে মাথার উপরাংশে লেখা আছে “গুরুদেব উত্তর দিয়েছেন ১ ১/১ ১/ ৩৮”। (দ্র, রবীন্দ্রনাথের পত্র-১৭) ১ নবেম্বরের গোড়াতে সজনীকান্ত শান্তিনিকেতনে গিয়েছিলেন। সেখানে রবীন্দ্রনাথকে অসুস্থ অবস্থায় দেখেছিলেন। ফিরে এসে এই চিঠিটি লেখেন। ২ কিশোরীমোহন সাঁতরা ১৮৯৩-১৯৪০। তৎকালীন বিশ্বভারতী প্রকাশন বিভাগের সম্পাদক ছিলেন। ৩ কাব্য-পরিচয়ে ‘রবীন্দ্রোত্তর যুগের কবিদের কবিতা সংকলন সম্বন্ধে সজনীকান্ত নিজেও খুব বেশি মাত্রায় শঙ্কিত ছিলেন। কারণ তিনি স্বয়ং এই দলভুক্ত। সেই কারণে সমস্ত সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য এই যুগের খসড়াটির ওপর প্রয়োজন কবির ‘ট্যাড়া সই’-এর। > సి \లి ১ 9 || ১৩